ভার্চুয়াল রিয়েলিটি
--------------------------------------
★কন্সেপ্টঃএকজন পাইলট সরাসরি যদি বিমান চালানোর প্রশিক্ষণ নিতে যায় সেটা রিস্ক হয়ে যায়।সে যদি আগে থেকে আগে থেকে প্রপারলি প্র্যাকটিস করতে পারে কিভাবে কি করতে হবে তাইলে আর সমস্যা হবেনা।আর সেই প্র্যাকটিস করার পদ্ধতি/
পরিবেশটাকেই বলে VR প্রযুক্তি।
'
অথবা,একজন ডাক্তার সরাসরি যদি রোগিকে চিকিৎসা করে প্র্যাকটিস করে তবে রোগির মৃত্যুর আশংকা থাকতে পারে,তাই ডাক্তাররা যদি অন্য একটা পদ্ধতির মাধ্যমে এ প্র্যাকটিসটা করতে পারে তবে সেটার নামই VR.
মানে,ডাক্তার কল্পনার জগতে অপারেশন প্র্যাকটিসটা বাস্তবে উপলব্দি করবে & শিখতে পারবে VR মাধ্যমে।
'
★সো বলা যায়,VR হলো এমন এব প্রযুক্তি যার মাধ্যমে কাল্পনিক জগতকে বাস্তবে উপলব্ধি করা যায়।
'
★এর ব্যবহার:-
১.গেইম শিল্পে।
২ চিকিৎসাক্ষেত্রে।
৩.সামরিক বাহিনীতে।
৪.নির্মাণ শিল্পে।
৫.শিল্প কারখানায়।
'
'
'
'
'
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স
-------------------------------------------
★কনসেপ্ট:-মানুষ কে যদি বলা হয় ২+২কত সে চিন্তা করে বলবে ৪।
আর এই চিন্তাটাকে বিভিন্ন কম্পিউটার, মোবাইলে সফটওয়ার মাধ্যমে রুপদান করাকেই বলে আর্টিফিসিয়াল ইনটিলিজেন্ড।
অর্থাৎ,
-আর্টিফিসিয়াল ইনটিলিজেন্স হলো এমন এক প্রযুক্তি যার মাধ্যমে মানুষ যেভাবে চিন্তা করে সেরকম ইনটিলিজেন্স কৃত্তিম মাধ্যমে(কম্পিউটার) -আর্টিফিসিয়াল ইনটিলিজেন্স হলো এমন এক প্রযুক্তি যার মাধ্যমে মানুষ যেভাবে চিন্তা করে সেরকম ইনটিলিজেন্স কৃত্তিম মাধ্যমে(কম্পিউটার) দান করা হয়।
'
'
'
'
'
বায়োমেট্রিক্স
--------------------------
★কন্সেপ্টঃ তোমরা হয়তো দেখেছো আমাদের দেশে বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতিতে সীম নিবন্ধন করা হয়।ভেবেছো কেন এমনটা করা হয়??
আবার তুমার তুমার ফিঙ্গার লক দেয়া,যেটা শুধু তুমার ফিঙ্গার দিয়েই খুলা যায় অন্যজনের টা দিয়ে নয়।অর্থাৎ তুমার আঙ্গুলে এমন কিছু আছে যা অন্যজনের টায় নাই।
হ্যা পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষের আঙ্গুল কিংবা শরিরের গঠন ভিন্নতা রয়েছে যার দ্বারা তাকে শনাক্ত করা যায়।আর এরকম গঠন বিন্যাস দ্বারা কোনো ব্যাক্তিকে শনাক্ত করার পদ্ধতি হলো বায়োমেট্রিক্স।
অর্থাৎ,
বায়োমেট্রিক্স এমন এক প্রযুক্তির যার মাধ্যমে কোনো ব্যাক্তিকে অদ্বীতীয়ভাবে শনাক্ত করা যায়।
★বায়োমেট্রিক্স এর প্রকারভেদ:-
১.ফিংগার প্রিন্ট:প্যত্যেকটা মানুষের আঙ্গুলের ছাপ বিভিন্ন রকম।আঙ্গুলের ভিন্নতা দ্বারা শনাক্ত করাই হলো ফিঙ্গার প্রিন্ট পদ্ধতি।
'
২.হ্যান্ড জিওমিট্রি :হাতের গঠনের বিভিন্নতা দ্বারা শনাক্ত করার।
'
৩.আইরিশ রেটিনা:প্রত্যেকটা মানুণের চোখের গঠন বিভিন্নতা রয়েছে।
'
৪.ফেইস রিকোগনিশন:-মুখের গঠনের ভিন্নতা দ্বারা শনাক্ত করার পদ্ধতি।
'
৫.DNA :প্রত্যেকটা মানুষের DNA গঠনে ভিন্নতা রয়েছে।
ন্যানোটেকনোলজি
-----------------------------
★ন্যানো প্রযুক্তি হলো পারমানবিক/
আনবিক স্কেলে অতিক্ষুদ্র ডিভাইস তৈরি করে সুনিপুনভাবে কাজে লাগানোর বিজ্ঞান।
প্রথম প্রথম একটা 5mb মেমরি কার্ড ছিল ৭-৮ ফিট লম্বা যা অনেক বড়।বাট বর্তমানে 8 Gb এটা মেমরি অনেক ছোট।যেটা বহন করা,ব্যবহার করা মোট কথা খুব সহজ হয়ে গেছে।আর এসব ন্যানোটেকনোলজির কল্যাণে সম্বব হয়েছে,যেখানে প্রযুক্তি ব্যবহার করে অণু বা পরমাণুসমুহকে ন্যানোমিটার স্কেলে পরিবর্তন করে যন্ত্রগুলোর ব্যবহার সহজলভ্য & কার্যক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে।অর্থাৎ,
"ন্যানো প্রযুক্তি হলো এমন এক প্রযুক্তি যেখানে অণু বা পরমাণুকে ন্যানো স্কেলে পরিবর্তন করা যায়।
★ব্যবহারঃ
----------------
১.রাসায়নিক ক্ষেত্রে।
২.খাদ্য শিল্পে।
৩.চিকিৎসা ক্ষেত্রে।
৪.ইলেকট্রনিক্স ক্ষেত্রে।
৫.জ্বালানি তৈরিতে।
৬.কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার তৈরিতে।
৭.স্মার্ট ড্রাগ তৈরিতে।
'
'
'
'
জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং
----------------------------
★আমরা জানি,ক্রমোজোমে অবস্থিত "জিন" জীবের সকল বৈশিষ্ট বহন করে। এখন একটা গাছ লম্বা হয়, আরেবটা খাটো হয় সেটা জিন জন্য।
এখন যদি গাছ লম্বা হবার জিনটাকে, খাটো হবার জিনটা অপসারণ করে সেখানে লাগিয়ে দেয়া হয় তবে খাটো গাছটা লম্বা হবে & নেক্সট প্রজন্ম ও খাটো গাছ হবেনা।ঠিক এরকমভাবে জিনগুলোকে নিজের মত সাজিয়ে নিবার প্রযুক্তিকেই বলে জেনেটিক ইন্জিনিয়ারিং।
অর্থাৎ,
★জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং হলো এমন প্রযুক্তি যার মাধ্যমে জিনকে (জিনোম)কে নিজের সুবিধানুযায়ী সাজিয়ো নেয়া যায়।
★এর ব্যবহার:-
--------------------
১.ইনসুলিন তৈরি।
২.উন্নত ফসল তৈরি।
৩.রোগের চিকিৎসা।
৪.হরমোন তৈরি।
৫.মৎস উন্নয়ন।
৬.পরিবেশ সুরক্ষা।
৭.জেনেটিক ত্রুটি দুর।
'
'
'
'
'
বায়োইনফোরমেট্রিক্স
------------------------------
-জীববিজ্ঞানে ICT বা কম্পিউটার প্রযুক্তির প্রয়োগ কে বলে বায়োইনফরমেট্রিক্স।অর্থাৎ জীববিজ্ঞান সংক্রান্ত কাজে ব্যবহৃত ডেটার সংরক্ষণ,সাজানো,
বিশ্লেষণ করার জন্য দরকার সফটওয়্যার।এগুলোর জন্য দরকার কম্পিউটার প্রযুক্তি।তাই,
"জীববিজ্ঞান সংক্রান্ত তথ্য ব্যবস্হাপনার কাজে কম্পিউটার প্রযুক্তির প্রয়োগ ই হলো বায়োইনফরমেট্রিক্স"
'
★ব্যবহারের ক্ষেত্র:-
১.মেডিসিন উৎপাদন
২.জিন থেরাপি।
৩.উন্নত জাতের খাদ্য উৎপাদন।
৪.পশু পাখির চিকিৎসা।
৫.পোকামাকড় দমন পদ্ধতি।
লিখাঃ রাকিব ভুইয়া
--------------------------------------
★কন্সেপ্টঃএকজন পাইলট সরাসরি যদি বিমান চালানোর প্রশিক্ষণ নিতে যায় সেটা রিস্ক হয়ে যায়।সে যদি আগে থেকে আগে থেকে প্রপারলি প্র্যাকটিস করতে পারে কিভাবে কি করতে হবে তাইলে আর সমস্যা হবেনা।আর সেই প্র্যাকটিস করার পদ্ধতি/
পরিবেশটাকেই বলে VR প্রযুক্তি।
'
অথবা,একজন ডাক্তার সরাসরি যদি রোগিকে চিকিৎসা করে প্র্যাকটিস করে তবে রোগির মৃত্যুর আশংকা থাকতে পারে,তাই ডাক্তাররা যদি অন্য একটা পদ্ধতির মাধ্যমে এ প্র্যাকটিসটা করতে পারে তবে সেটার নামই VR.
মানে,ডাক্তার কল্পনার জগতে অপারেশন প্র্যাকটিসটা বাস্তবে উপলব্দি করবে & শিখতে পারবে VR মাধ্যমে।
'
★সো বলা যায়,VR হলো এমন এব প্রযুক্তি যার মাধ্যমে কাল্পনিক জগতকে বাস্তবে উপলব্ধি করা যায়।
'
★এর ব্যবহার:-
১.গেইম শিল্পে।
২ চিকিৎসাক্ষেত্রে।
৩.সামরিক বাহিনীতে।
৪.নির্মাণ শিল্পে।
৫.শিল্প কারখানায়।
'
'
'
'
'
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স
-------------------------------------------
★কনসেপ্ট:-মানুষ কে যদি বলা হয় ২+২কত সে চিন্তা করে বলবে ৪।
আর এই চিন্তাটাকে বিভিন্ন কম্পিউটার, মোবাইলে সফটওয়ার মাধ্যমে রুপদান করাকেই বলে আর্টিফিসিয়াল ইনটিলিজেন্ড।
অর্থাৎ,
-আর্টিফিসিয়াল ইনটিলিজেন্স হলো এমন এক প্রযুক্তি যার মাধ্যমে মানুষ যেভাবে চিন্তা করে সেরকম ইনটিলিজেন্স কৃত্তিম মাধ্যমে(কম্পিউটার) -আর্টিফিসিয়াল ইনটিলিজেন্স হলো এমন এক প্রযুক্তি যার মাধ্যমে মানুষ যেভাবে চিন্তা করে সেরকম ইনটিলিজেন্স কৃত্তিম মাধ্যমে(কম্পিউটার) দান করা হয়।
'
'
'
'
'
বায়োমেট্রিক্স
--------------------------
★কন্সেপ্টঃ তোমরা হয়তো দেখেছো আমাদের দেশে বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতিতে সীম নিবন্ধন করা হয়।ভেবেছো কেন এমনটা করা হয়??
আবার তুমার তুমার ফিঙ্গার লক দেয়া,যেটা শুধু তুমার ফিঙ্গার দিয়েই খুলা যায় অন্যজনের টা দিয়ে নয়।অর্থাৎ তুমার আঙ্গুলে এমন কিছু আছে যা অন্যজনের টায় নাই।
হ্যা পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষের আঙ্গুল কিংবা শরিরের গঠন ভিন্নতা রয়েছে যার দ্বারা তাকে শনাক্ত করা যায়।আর এরকম গঠন বিন্যাস দ্বারা কোনো ব্যাক্তিকে শনাক্ত করার পদ্ধতি হলো বায়োমেট্রিক্স।
অর্থাৎ,
বায়োমেট্রিক্স এমন এক প্রযুক্তির যার মাধ্যমে কোনো ব্যাক্তিকে অদ্বীতীয়ভাবে শনাক্ত করা যায়।
★বায়োমেট্রিক্স এর প্রকারভেদ:-
১.ফিংগার প্রিন্ট:প্যত্যেকটা মানুষের আঙ্গুলের ছাপ বিভিন্ন রকম।আঙ্গুলের ভিন্নতা দ্বারা শনাক্ত করাই হলো ফিঙ্গার প্রিন্ট পদ্ধতি।
'
২.হ্যান্ড জিওমিট্রি :হাতের গঠনের বিভিন্নতা দ্বারা শনাক্ত করার।
'
৩.আইরিশ রেটিনা:প্রত্যেকটা মানুণের চোখের গঠন বিভিন্নতা রয়েছে।
'
৪.ফেইস রিকোগনিশন:-মুখের গঠনের ভিন্নতা দ্বারা শনাক্ত করার পদ্ধতি।
'
৫.DNA :প্রত্যেকটা মানুষের DNA গঠনে ভিন্নতা রয়েছে।
ন্যানোটেকনোলজি
-----------------------------
★ন্যানো প্রযুক্তি হলো পারমানবিক/
আনবিক স্কেলে অতিক্ষুদ্র ডিভাইস তৈরি করে সুনিপুনভাবে কাজে লাগানোর বিজ্ঞান।
প্রথম প্রথম একটা 5mb মেমরি কার্ড ছিল ৭-৮ ফিট লম্বা যা অনেক বড়।বাট বর্তমানে 8 Gb এটা মেমরি অনেক ছোট।যেটা বহন করা,ব্যবহার করা মোট কথা খুব সহজ হয়ে গেছে।আর এসব ন্যানোটেকনোলজির কল্যাণে সম্বব হয়েছে,যেখানে প্রযুক্তি ব্যবহার করে অণু বা পরমাণুসমুহকে ন্যানোমিটার স্কেলে পরিবর্তন করে যন্ত্রগুলোর ব্যবহার সহজলভ্য & কার্যক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে।অর্থাৎ,
"ন্যানো প্রযুক্তি হলো এমন এক প্রযুক্তি যেখানে অণু বা পরমাণুকে ন্যানো স্কেলে পরিবর্তন করা যায়।
★ব্যবহারঃ
----------------
১.রাসায়নিক ক্ষেত্রে।
২.খাদ্য শিল্পে।
৩.চিকিৎসা ক্ষেত্রে।
৪.ইলেকট্রনিক্স ক্ষেত্রে।
৫.জ্বালানি তৈরিতে।
৬.কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার তৈরিতে।
৭.স্মার্ট ড্রাগ তৈরিতে।
'
'
'
'
জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং
----------------------------
★আমরা জানি,ক্রমোজোমে অবস্থিত "জিন" জীবের সকল বৈশিষ্ট বহন করে। এখন একটা গাছ লম্বা হয়, আরেবটা খাটো হয় সেটা জিন জন্য।
এখন যদি গাছ লম্বা হবার জিনটাকে, খাটো হবার জিনটা অপসারণ করে সেখানে লাগিয়ে দেয়া হয় তবে খাটো গাছটা লম্বা হবে & নেক্সট প্রজন্ম ও খাটো গাছ হবেনা।ঠিক এরকমভাবে জিনগুলোকে নিজের মত সাজিয়ে নিবার প্রযুক্তিকেই বলে জেনেটিক ইন্জিনিয়ারিং।
অর্থাৎ,
★জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং হলো এমন প্রযুক্তি যার মাধ্যমে জিনকে (জিনোম)কে নিজের সুবিধানুযায়ী সাজিয়ো নেয়া যায়।
★এর ব্যবহার:-
--------------------
১.ইনসুলিন তৈরি।
২.উন্নত ফসল তৈরি।
৩.রোগের চিকিৎসা।
৪.হরমোন তৈরি।
৫.মৎস উন্নয়ন।
৬.পরিবেশ সুরক্ষা।
৭.জেনেটিক ত্রুটি দুর।
'
'
'
'
'
বায়োইনফোরমেট্রিক্স
------------------------------
-জীববিজ্ঞানে ICT বা কম্পিউটার প্রযুক্তির প্রয়োগ কে বলে বায়োইনফরমেট্রিক্স।অর্থাৎ জীববিজ্ঞান সংক্রান্ত কাজে ব্যবহৃত ডেটার সংরক্ষণ,সাজানো,
বিশ্লেষণ করার জন্য দরকার সফটওয়্যার।এগুলোর জন্য দরকার কম্পিউটার প্রযুক্তি।তাই,
"জীববিজ্ঞান সংক্রান্ত তথ্য ব্যবস্হাপনার কাজে কম্পিউটার প্রযুক্তির প্রয়োগ ই হলো বায়োইনফরমেট্রিক্স"
'
★ব্যবহারের ক্ষেত্র:-
১.মেডিসিন উৎপাদন
২.জিন থেরাপি।
৩.উন্নত জাতের খাদ্য উৎপাদন।
৪.পশু পাখির চিকিৎসা।
৫.পোকামাকড় দমন পদ্ধতি।
লিখাঃ রাকিব ভুইয়া