DNA কী? গঠন ও কার্যপ্রণালী

কি নাম শুনেই মনে হয় বুঝে গেছেন আমি এখন কি নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি।
হ্যাঁ, আমি এখন ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক এসিড (Deoxyribonucleic Acid) নিয়ে আলোচনা করব।
এটিকে আমরা বংশগতির ধারক বা বাহক হিসেবে জানি। এটি আমাদের যাবতীয় জৈবনিক কার্যপ্রণালী নিয়ন্ত্রণ করে।

Physically Structure of DNA:
Wait a moment. When we describe on physicaly structure of DNA. That time first we have to learn or know something.
নিউক্লিক এসিডে সাধারণত কার্বন, হাইড্রোজেন, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, ফসফরাস মৌলগুলো থাকে। এই মৌলগুলোর জন্য আমরা নিউক্লিক এসিডের মধ্যে অবস্থিত বস্তুগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করতে পারি।
১| পেন্টজ শুগার (Pentose Sugar)
২| নাইট্রোজেনঘটিত ক্ষারক বা বেস (Nitrogenous Base)
৩| ফসফরিক এসিড (Phosphoric Acid)

Now i have to go describe on this three point.
Pentose Sugar:
৫ কার্বনযুক্ত শর্করাকে বলা হয় পেন্টজ শুগার। DNA যে পেন্টজ শুগার পাওয়া যায় তা হলো Deoxyribose Sugar.
আর RNA তে পাওয়া যায় Ribose Sugar. এটির গঠন চিত্র নিচের ছবি ১ এ দেওয়া হয়েছে।

Nitrogenous Base:
Nucleic Acid এ দুইধরনের বেস থাকে। Nitrogenous Acid কে রিং এর ওপর ভিত্তি করে দুইভগে ভাগ করা যায়।
A. Pyrimidine :
Describe : This is one ring Base. এটাতে মাত্র একটি রিং থাকে। থাইমিন (Thymine), সাইটোসিন (Cytosine) & ইউরাসিল (Uracil) হলো পাইরিমিডিনের উদাহরণ। এখানে আমাদেরকে নামগুলোর ইংরেজী প্রথম অক্ষরগুলোকে মনে রাখতে হবে। DNA এর গঠন বর্ণনার সময় এগুলো কাজে লাগবে।
B. Purine :
Describe : This is two ring Base. অ্যাডেনিন (Adenine) & গুয়ানিন (Guanine)
চিত্র ২ এ এর গঠন দেখানো হলো।

Phosphoric Acid:
নিউক্লিক এসিডে যে ফসফরিক এসিড থাকে তার গঠনপ্রনালীতে তিনটি একযোজী হাইড্রক্সিল গ্রুপ ও একটি দ্বিযোজী অক্সিজেন পরমাণু রয়েছে। এগুলো সাধারণত ৫টি ফসফরাস পরমাণুর সাথে বন্ধন গঠন করে যুক্ত থাকে।
চিত্র ৩ এ এর গঠন দেখানো হলো।

এই তিনটি বস্তু আবার একে অপরের সাথে বন্ধন গঠন করে DNA ও RNA গঠন করে।
বন্ধনের ওপর ভিত্তি করে এদেরকে চার ভাগে ভাগ করা যায়।
১| Nucleosides (নিউক্লিওসাইড)।
২| Nucleotide (নিউক্লিওটাইড)।
৩| Dinucleotide (ডাইনিউক্লিওটাইড)।
৪| Polynucleotide (পলিনিউক্লিওটাইড)।
একটি নাইট্রোজেন বেস পেন্টজ শুগারের সাথে যুক্ত হয়ে Nucleosides গঠন করে।
একটি নিউক্লিওসাইডের সাথে ফসফেট যুক্ত হয়ে Nucleotide গঠন করে।
দুটি Nucleotide একত্রে যুক্ত হয়ে Dinucleotide গঠন করে।
অনেকগুলো Nucleotide একত্রে Polynucleotide গঠন করে।

যাক শেষ হলো। এই পর্যন্ত ভালো করে বুঝতে পারলে আপনি DNA ও RNA এর মা বাবা সকল কিছুকেই এক নিমিষেই বুঝে নিতে পারবেন।

Now come on our main point. That’s means Phsicaly structure of DNA.
আপনারা হয়ত লোহার সিরির দেখেনছেন। আরে এটি কিন্তু সোজা লোহার সিরি নয়। এটি হলো ডান দিক দিয়ে প্যাঁচানো লোহার সিরি। আপনারা ভাবছেন আমি আবার লোহার সিরির কথা তুলছি কেন। কারণ আমাদের DNA কে দেখতে ঠিক ঐ প্যাঁচানো লোহার সিরির মতই। তাছাড়া মনে করুন আপনি দুইটা দড়ি লাছি পাকাচ্ছেন বা খাটি বাংলা ভাষায় যাকে আমরা বলি দড়ি পাকাচ্ছে। দেখবেন দড়ি পাকানোর সময় দড়ির দুটাই কিন্তু আমাদের ডান দিক দিয়ে পাক হচ্ছে। ঠিক একই রকম DNA এ ও ঐ রকমিই প্যাঁচানো থাকে। তবে ঐভাবে প্যাঁচানো থাকে একটি DNA এ সুতা।
তাহলে বুঝা গেল ত DNA এর একটি সুতা কীভাবে প্যাঁচানো থাকে।
কিন্তু একটি পূর্ণ DNA গঠন করতে হলে আমাদের দুটা সুতা লাগবে। মানে DNA গঠনের জন্য ঐরকম দুটা সুতা প্রয়োজন।
আমরা এখন দুটা সুতা নিলাম। একটি আমরা নিচের থেকে উপরের দিকে স্বাভাবিকভাবে ডান দিকেই প্যাঁচিয়ে নিলাম। আরেকটি আমরা উপর থেকে নিচের দিকে আনলা। যে সুতাটি আমরা উপর থেকে নিচে আনলা সেটিও কিন্তু ডান দিকের সাথে প্যাঁচানো থাকে তবে উপর থেকে নিচে আনার কারণে তার প্যাঁচটা একটু ঘুরে যায়। এভাবেই দুটা সুতা একত্রে একটি DNA দ্বিসুতা গঠন করে। একে আমরা বলে থাকি Double Helix.
আগেই বলেছি কিন্তু সুতা বা সূত্র দুটির একটি নিচের থেকে আর অন্য সূত্রটি ওপর থেকে আসবে৷ দুটি সূত্রের মধ্যে সাধারণত শুগার ও ফসফেট একে পর এক সাজানিয়ে বন্ধন গঠন করে থাকে। আর দুটি সূত্র একে অন্যের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করে Nitrogenous Base এর মাধ্যমে। যদি একটি সূত্রে A থাকে তাহলে অপর সূত্রের T এর সাথে এরা দুটি হাইড্রোজেন বন্ড দিয়ে যুক্ত থাকে। আর যদি একটিতে G থাকে তাহলে অন্যটির C এর সাথে তিনটি হাইড্রোজেন বন্ড দিয়ে যুক্ত থাকে। ওহ হাইড্রোজেন বন্ড হলো একধরনের বন্ধন সরুপ। যার মাধ্যমে একটি পিউরিন অন্য একটি যুক্ত হবার মতো পাইরিমিডিনের সাথে যুক্ত হতে সাহায্য করে। মনে রাখতে হবে A শুধু T সাথে আর G শুধুC এর সাথে বন্ধনে আবদ্ধ থাকবে। অন্যকারো সাতে নয়। একটি নিউক্লিওটাইডের ৫ম কার্বনের সাথে আরেকটি নিউক্লিওটাইডের ৩য় কার্বনের সাথে যুক্ত হয়ে পলিনিউক্লিওটাইড গঠন করে।
Helix এর ব্যাস হয় মাত্র 20A° (অঙ্গস্টোন =A°)। Double Helix শেকলের Outside এ দুটা খাজের সৃষ্টি হয়। একটি বড় আর অন্যটি ছোট হয়। বড়টিকে বলা হয় মূখ্য খাঁজ। আর ছোটটিকে বলা হয় গৌণ্য খাঁজ।
That's it’s That's it’s.
This is the Pysicaly structure of DNA.
আমার মনে হয় আপনারা DNA এর বিষয়ে একটু আদটু ধারণা পেলেন।
এখন আপনারা ভাবুন ত DNA কি কি নিয়ে গঠিত?
হুম আমি দেখুন প্রথমেই এই প্রশ্নটির উত্তর বলে দিয়েছি।
যাক DNA সম্পর্কে ভালোই ধারণা পাওয়া গেল।
If anyone ask me, "What is the significant of DNA?" Than i am answer him one thing
আমাদের বংশগতির ধারা অব্যহৃত রাখা এর প্রধান কাজ। আর এটি ছাড়া আমাদের এক জাতীয় জীবের কথা ভাবাই যায় না।








লেখকঃ Asraful Islam  
সদস্য, ব্যাঙের ছাতার বিজ্ঞান

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন

যোগাযোগ ফর্ম