একটি সিদ্ধান্ত হয়তো ভেঙে দিয়েছে হাজারো স্বপ্ন, নতুবা কারো মনে পৈশাচিক আনন্দ। কিন্তু স্বপ্ন যাদের একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়.. এদের মধ্যে যাদের আগের রেজাল্ট ভালো ছিল না কিন্তু এইচএসসি এর জন্য ভালো করে পড়েছো, সত্যিই তোমাদের জন্য খুব খারাপ লাগছে। তবুও যাদের ফর্ম তোলার নূন্যতম জিপিএ হয়েছে তারা এখন থেকেই এডমিশনের পড়া জোড়ালো ভাবে শুরু করে দাও। এমন পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এবার কোন সুযোগ সুবিধা দিবে কিনা বলতে পারছি না। কিন্তু তোমাকেই প্রমান করতে হবে তুমি সত্যিই পারো..
আচ্ছা চলো আজকের টপিক শুরু করি, পরে বিস্তারিত বলবো..
♻আধুনিক হিসাববিজ্ঞানের যে শাখা ব্যবস্থাপনাকে পরিকল্পনা প্রনয়ণ, সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত কাজে সহযোগিতা করে তাই ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞান। এটি আধুনিক হিসাববিজ্ঞানে একটি নতুন ধারণা।
♻বাজেটঃ
প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক পরিকল্পনার সংখ্যাগত প্রকাশই হলো বাজেট। Budget শব্দটি ফরাসি শব্দ “Budgette” থেকে এসেছে যার অর্থ হলো – ব্যাগ বা থলে। ১৭৩৩ সালে ব্রিটেনে সর্বপ্রথম সরকারের বার্ষিক আর্থিক পরিকল্পনা নির্দেশের জন্য “বাজেট” শব্দটি ব্যবহার করা হয়।
♻ সমচ্ছেদ বিন্দু (Break Even Point):
অনেকেই বলে ব্রেক ইভেন পয়েন্ট হলো এমন একটি যায়গা যেখানে আয় এবং ব্যয় সমান হয়। কিন্তু ব্রেক ইভেন পয়েন্ট কোন জায়গা সেটা তো কথা নয়, কথা হচ্ছে জিনিসটা কি? ব্রেক ইভেন হচ্ছে বিক্রয়ের এমন একটি পরিমাণ যেটার ফলে যত টাকা খরচ হয়েছে সেটা উঠে আসবে। যেমনঃ
ধরি,
একটা প্রতিষ্ঠানের মোট ব্যয় হয়েছে ১০০০ টাকা। তারা প্রতিটি পণ্য বিক্রয় করে ১০০ টাকা করে। তাহলে কতো টাকার পণ্য বিক্রয় করলে বা কতটি পণ্য বিক্রয় করলে যা খরচ হয়েছে সেই টাকা টা উঠে আসবে? এখানে ১০ টি পণ্য বিক্রয় করলেই (১০০*১০) ১০০০ টাকা খরচ উঠে আসবে তাইনা? অর্থাৎ, ১০০০ টাকার পণ্য বিক্রয় করলে বা ১০ টি পণ্য বিক্রয় করলে সেই ১০০০ টাকার খরচ টি উঠে আসবে। এটাই হচ্ছে ব্রেক ইভেন পয়েন্ট। বিষয়টি দেখতে যতটা সহজ, আসলে ততোটা নয়। এটি জটিল হয়ে পড়ে তখনই যখন খরচের মধ্যে স্থির ব্যয় ও পরিবর্তনশীল ব্যয় ও আধা পরিবর্তনশীল ব্যয় জড়িত থাকে।
♻ব্যয়ের শ্রেণীবিভাগঃ
ব্যয়কে তিন ভাগে আমরা ভাগ করতে পারি। যেমন স্থির ব্যয়, পরিবর্তনশীল ব্যয় এবং আধা পরিবর্তনশীল ব্যয়।
“পরিবর্তনশীল ব্যয়” হচ্ছে এমন এক প্রকার ব্যয় যেটা "উৎপাদন বাড়ার সাথে ব্যয়টি বাড়ে, আর কমার সাথে ব্যয়টি কমে"। যেমন কাচামাল কেনার ব্যয়। তুমি যতো বেশী উৎপাদন করবা, তোমার ততো বেশী কাচামাল কিনতে হবে, অর্থাৎ ততো বেশী ব্যয় হবে। আবার যতো কম উৎপাদন করবা ততো কম কাচামাল কিনতে হবে বা ব্যয় ও ততো কম হবে, আর উৎপাদন না করলে ব্যয়ই হবে না। অর্থাৎ যেই ব্যয়গুলো কতগুলো পণ্য উৎপাদন করছি তার ওপর নির্ভর করে সেগুলোকেই পরিবর্তনশীল ব্যয় বলে। এরকম আরো কিছু পরিবর্তনশীল ব্যয় হচ্ছে মজুরি খরচ, পরিবহন খরচ, উৎপাদন একক বা কর্ম ঘন্টা পদ্ধতিতে ধরা অবচয় ইত্যাদি।
তাহলে স্থির ব্যয় কি? বিপরীত। উৎপাদনের পরিমাণ বাড়া বা কমার সাথে যেই ব্যয় জড়িত না তাকেই স্থির ব্যয় বলে। যেমন ধরো, বেতন। তুমি উৎপাদন করো, আর না করো, মাস গেলে কিন্তু কর্মীদেরকে বেতন দেওয়াই লাগবে। এটাই হচ্ছে স্থির ব্যয় যেটা আমরা কতোটুকু পণ্য উৎপাদন করছি সেটার ওপর নির্ভর করে না। সবসময় স্থির থাকে। এরকম আর কিছু স্থির ব্যয় হচ্ছে ভাড়া, ইন্টারেস্ট, সরলরৈখিক পদ্ধতিতে ধরা অবচয় ইত্যাদি।
এবার আসি আধা পরিবর্তনশীল ব্যয় বা আধা স্থির ব্যয় (দুইটাই এক জিনিস) এর বিষয়ে। কিছু কিছু ব্যয় আছে, যেগুলো উৎপাদনের পরিমাণ বাড়লে বাড়ে, আবার কমলে কমে। কিন্তু, উৎপাদন না করলে যে ব্যয় হবে না এমন নয়। উৎপাদন না করলেও মিনিমাম একটা ব্যয় হয়। যেমন ধরো, বিদ্যুৎ বিল। উৎপাদন যতো বেশী হবে, বিল ততো বেশী হবে, উৎপাদন কম হলে বিল কম হবে। কিন্তু উৎপাধন না করলে যে কোনো বিলই হবে না এমন কিন্তু নয়। বিদ্যুৎ বিলের একটি লাইন চার্জ থাকে। তুমি বিদ্যুৎ ব্যবহার করো, আর না করো, সেই লাইন চার্জটা তোমাকে দিতেই হয় প্রতিমাসে। অর্থাৎ তুমি উৎপাদন বন্ধ রাখলেও তোমাকে লাইন চার্জটা দিতে হচ্ছে। এই চার্জটা স্থির ব্যয়। আর উৎপাদন বাড়ালে বিল বাড়বে এটা হচ্ছে পরিবর্তনশীল ব্যয়। অর্থাৎ কিছুটা স্থির আর কিছুটা পরিবর্তনশীল। এটাকেই বলে আধা পরিবর্তনশীল বা আধা স্থির ব্যয়।
♻ব্রেক ইভেন পয়েন্ট নির্ণয়ঃ
মোট স্থির ব্যয় কে, (একক প্রতি বিক্রয়মূল্য - একক প্রতি পরিবর্তনশীল ব্যয়) এর এমাউন্ট দিয়ে ভাগ দিতে হয়। অর্থাৎ স্থির ব্যয় কে একক প্রতি কন্ট্রিবিউশন মার্জিন বা একক প্রতি দত্তাংশ দিয়ে ভাগ দিতে হয়। বিষয়টা অনেকটা এরকম দেখায়-
স্থির ব্যয়/ একক প্রতি দত্তাংশ।
**একক প্রতি দত্তাংশ= (একক প্রতি বিক্রয় মূল্য – একক প্রতি পরিবর্তনশীল ব্যয়)
কিন্তু এখানে দত্তাংশ বা কন্ট্রিবিউশন মার্জিন জিনিসটা কি? একক প্রতি স্থির ব্যয় বা পরিবর্তনশীল ব্যয় ও মোট স্থির ব্যয় বা পরিবর্তনশীল ব্যয়ের মধ্যে কি কোনো পার্থক্য আছে? থাকলে কিরকম পার্থক্য? সেটা বোঝার জন্য আমাদের চলে যেতে হবে একটি বাস্তব উদাহারণে।
মনে কর একটা কোম্পানীর মোট স্থির ব্যয় ২০০০ টাকা আর একক প্রতি পরিবর্তনশীল ব্যয় ৩ টাকা। এখন মনে কর ২০১৫ সালে ১০০০ টা পণ্য উৎপাদন করা হল। তাহলে,
মোট পরিবর্তনশীল ব্যয় = ৩*১০০০ = ৩০০০ টাকা, (উৎপাদন বাড়লে এই ব্যয় বাড়বে আর কমলে এই ব্যয় কমবে।)
মোট স্থির ব্যায় ২০০০ টাকা (উৎপাদন যতোই হোক, এটা তো স্থির থাকে সবসময়)
তাহলে মোট ব্যয় ৩০০০+২০০০= ৫০০০ টাকা।
একক প্রতি পরিবর্তনশীল ব্যয় তো দেওয়াই আছে ৩ টাকা। এখানে, প্রতি একক উৎপাদন করতে মনে করো ২ টাকার কাচামাল কেনা লাগে আর ১ টাকা মজুরি দেওয়া লাগে। তারমানে মোট ৩ টাকা পরিবর্তনশীল ব্যয় লাগে। এখন আমরা যদি ১০০ টা পণ্য উৎপাদন করি তাহলেও একক প্রতি পরিবর্তনশীল ব্যয় ৩ টাকা করেই থাকবে আবার ১০০০ টি পণ্য উৎপাদন করলেও দেখা যাচ্ছে একক প্রতি পরিবর্তনশীল ব্যয় টি ৩ টাকা করেই থাকবে। যেটা পরিবর্তন হবে সেটা হচ্ছে মোট পরিবর্তনশীল ব্যয়।
আবার এখানে স্থির ব্যয় দেওয়া আছে ২০০০ টাকা। তাহলে ১০০০ টি পণ্য যদি আমরা উৎপাদন করি তাহলে,
একক প্রতি স্থির ব্যয় হবে
মোট স্থির ব্যয় / একক
= ২০০০/১০০০ = ২ টাকা।
মনে কর, ২০১৬ সালে সবই ২০১৫ এর মতোই আছে কিন্তু উৎপাদন করলো ৫০০ একক। তাহলে,
মোট পরিবর্তনশীল ব্যয় = ৩*৫০০ = ১৫০০ টাকা। (একক প্রতি পরিবর্তনশীল ব্যয় ৩ টাকা কে উৎপাদনের একক দিয়ে গুণ করে)
আর স্থির ব্যয় = ২০০০ টাকা।
তাহলে, মোট ব্যয় (১৫০০+২০০০)= ৩৫০০ টাকা।
একক প্রতি পরিবর্তনশীল ব্যয় তো দেওয়াই আছে ৩ টাকা আর একক প্রতি স্থির ব্যয় হবে তাহলে
মোট স্থির ব্যয় / উৎপাদন একক
= ২০০০/৫০০ = ৪ টাকা করে।
অর্থাৎ মেইন কথা হলো, উৎপাদনের পরিমাণ চেঞ্জ হলে, মোট পরিবর্তনশীল ব্যয় টাও চেঞ্জ হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু মোট স্থির ব্যয় সেম থাকছে। উপরের দুইটা উদাহারণে একটু খেয়াল করে দেখ তাহলেই ক্লিয়ার হবে। কিন্তু অন্যদিকে, একক প্রতি পরিবর্তনশীল ব্যয় টা সেম থাকছে আবার, একক প্রতি স্থির ব্যয় টা চেঞ্জ হয়ে যাচ্ছে।
অর্থাৎ,
মোট পরিবর্তনশীল ব্যয় = পরিবর্তনশীল
একক প্রতি পরিবর্তনশীল ব্যয় = স্থির
আবার মোট স্থির ব্যয় = স্থির
একক প্রতি স্থির ব্যয় = পরিবর্তনশীল।
তার মানে, উৎপাদন যদি বাড়ে, তাহলে মোট পরিবর্তনশীল ব্যয়ও বাড়ে, আবার মোট স্থির ব্যয় স্থির থাকে কিন্তু একক প্রতি স্থির ব্যয় কমে যায়। অন্যদিকে, উৎপাদন কমলে এটার বিপরীত টা হয়, মোট পরিবর্তনশীল ব্যয় কমে যায় অথচ একক প্রতি স্থির ব্যয় বেড়ে যায় আর একক প্রতি পরিবর্তনশীল ব্যয় এবং মোট স্থির ব্যয় স্থির থাকে।
[যদি কেউ এই বিষয়টা না বুঝে থাকো তাহলে আবারও আরেকটু ভালো করে উদাহারণটি দেখো, অবশ্যই বুঝে যাবে]
এখন ব্যাপার হলো, বিক্রয়ের মধ্যে কি অন্তর্ভুক্ত থাকে বলোতো? ব্যায় আর মুনাফা। তাইনা? ব্যয় আবার স্থির ও হতে পারে, পরিবর্তনশীল ও হতে পারে। তারমানে আমরা বলতে পারি,
বিক্রয়= পরিবর্তনশীল ব্যয়+ স্থির ব্যয়+ মুনাফা। তাইনা?
তাহলে, একক প্রতি বিক্রয়ের মধ্যে একক প্রতি পরিবর্তনশীল ব্যয়, একক প্রতি স্থির ব্যয় আর একক প্রতি মুনাফা তিনটাই থাকে।
একক প্রতি বিক্রয় থেকে যদি একক প্রতি পরিবর্তনশীল ব্যয় (যেটা উৎপাটন বাড়া-কমার সাথে চেঞ্জ হয় না) ওটা বাদ দেই তাহলে একক প্রতি কন্ট্রিবিউশন মার্জিন টা পাচ্ছি। প্রথমেই বলেছিলাম, বিক্রয় থেকে পরিবর্তনশীল ব্যয় টা বাদ দিলে আমরা কন্ট্রিবিউশন মার্জিন পাই। মনে পড়ে?
আচ্ছা বিক্রয় থেকে যদি পরিবর্তনশীল ব্যয় আমরা বাদ দিয়ে দেই, তাহলে কি কি থাকে বিক্রয়ের মধ্যে? স্থির ব্যয় আর মুনাফা? তাইনা? বিষয়টা এরকম,
বিক্রয়= পরিবর্তনশীল ব্যয়+ স্থির ব্যয়+ মুনাফা
তাহলে, বিক্রয় - পরিবর্তনশীল ব্যয় = স্থির ব্যয় + মুনাফা
বা, কন্ট্রিবিউশন মার্জিন = স্থির ব্যয় + মুনাফা
এখানে এই কন্ট্রিবিউশন মার্জিনের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকছে একক প্রতি স্থির ব্যয়(যেটা উৎপাদন বাড়া-কমার সাথে চেঞ্জ হয়) আর মুনাফা। এখানে এটাই বোঝাচ্ছে যে, প্রতিটি পণ্য থেকে যে মুনাফা হয় তা কোম্পানীর স্থির ব্যয়গুলো বহন করার ক্ষেত্রে কি পরিমান কন্ট্রিবিউট করছে বা অবদান রাখছে। কারণ, উৎপাদন বাড়লে স্থির ব্যয় কমে যেতো আর মুনাফা বেড়ে যেতো, অন্যদিকে উৎপাদন কমলে স্থির ব্যয় বাড়তো আর মুনাফা কমতো।
যেমন, ধরি একক প্রতি পরিবর্তনশীল ব্যয় ৩ টাকা, একক প্রতি স্থির ব্যয় ৪ টাকা আর বিক্রয়মূল্য ৪০ টাকা।
তাহলে, বিক্রয়- পরিবর্তনশীল ব্যয় = ১০ টাকা। এই ১০ টাকার মধ্যে আবার মুনাফা+স্থির ব্যয় দুইটাই আছে। এখানে স্থির ব্যয় ৪ টাকা হলে মুনাফা ৬ টাকা। অন্যদিকে স্থির ব্যয় যদি ২ টাকা হতো, তাহলে মুনাফা হয়ে যেতো ৮ টাকা। তারমানে এটা বোঝাচ্ছে যে কোম্পানীর যেই স্থির ব্যয় আছে, সেই ব্যয় টা পোষাতে, মুনাফা কতটুকু পরিমাণ কন্ট্রিবিউট করছে বা মুনাফার টাকা দিয়ে স্থির ব্যয় টা পোষানো সম্ভব কি না। এটাকেই বলে কন্ট্রিবিউশন মার্জিন বা দত্তাংশ।
♻সহজ এবং গুরুত্বপূর্ণ সূত্রঃ
CM = SP – VC
CM% = (CM ÷ S) × 100
BEP Unit = FC ÷ VC
Or,
BEP Unit= FC ÷ (SP–VC)
BEP taka = FC ÷ CM%
Or,
BEP taka = BEP Unit × per unit SP
TP = (FC + TP) ÷ CM
MS = S – BEP
S = FC + VC + P
FC = S – VC – P
VC = S – FC – P
P = S – FC – VC
এখানে,
CM = Contribution Margin (অনুদান প্রান্ত)
CM% = Contribution Margin Ratio (অনুদান প্রান্ত অনু পাত)
S = Sales (মোট বিক্রয়)
SP = Per unit selling price (একক প্রতি বিক্রয়মূল্য)
FC = Fixed Cost (স্থায়ী ব্যয়)
VC = Variable Cost (পরিবর্তনশীল ব্যয়)
MS = Margin of Safety (নিরাপত্তা প্রান্ত)
P = Profit (মুনাফা/লাভ)
BEP = Break Even Point (সমচ্ছেদ বিন্দু)
♻কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ
১. মোট বিক্রয় থেকে সমচ্ছেদ বিক্রয় বাদ দিলে পাওয়া যায় — নিরাপত্তা প্রান্ত।
২. সর্বপ্রথম উদ্ভব হয়েছিল হিসাববিজ্ঞানের — আর্থিক হিসাববিজ্ঞান শাখাটি।
৩. সর্বশেষ উদ্ভব হয়েছিল হিসাববিজ্ঞানের — ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞান শাখাটি।
৪. ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞানের প্রথম প্রয়োগ হয় — মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।
৫. বাজেট শব্দটি প্রথম ব্যবহৃত হয় — ব্রিটেনে ১৭৩৩ সালে।
♻তোমার জন্য, কমেন্টেই উত্তর করে দাওঃ
১. স্থায়ী ব্যয় ৮০, ০০ টাকা, বিক্রয়মূল্য একক প্রতি ২৫ টাকা ও পরিবর্তনশীল ব্যয় একক প্রতি ১০ টাকা হলে, সমচ্ছেদ বিক্রয় একক কত?
ক) ৫,০০০ একক
খ) ৩,২০০ একক
গ) ৫,৩৩৪ একক
ঘ) ২,৫০০ একক
২. সমচ্ছেদ একক ২৫,০০ একক , কন্ট্রিবিউশন মার্জিন ১৫ টাকা, একক প্রতি বিক্রয়মূল্য ৩০ টাকা হলে, স্থায়ী ব্যয় কত ?
ক) ২৫,০০০ টাকা
খ) ৩৭,৫০০ টাকা
গ) ৭৫,০০০ টাকা
ঘ) ৩২,৩৫০ টাকা
৩. মোট বিক্রয়ের পরিমান ৭,০০০ একক, সমচ্ছেদ বিক্রয় ৫,০০০ একক, একক প্রতি বিক্রয়মূল্য ২০ টাকা হলে, নিরাপত্তা প্রান্ত কত টাকা?
ক) ১,০০,০০০ টাকা
খ) ১,৪০,০০০ টাকা
গ) ৮০,০০০ টাকা
ঘ) ৪০,০০০ টাকা
তোমাদের যেকোন প্রশ্ন, কমেন্ট করে জানাও..কোন কিছু বুঝতে না পারলেও জানাও।
"দোয়া করি সবার জন্য ভালো কিছুই হোক, সবার জন্য শুভকামনা রইলো 🖤"
Maruf Hossain Munna
Instructor of Accounting
Executive of SILSWA
BBA,Department of Marketing
Faculty of Business Studies
University of Dhaka