টিপস২ঃ ফ্যামিলির সবাই মিলে একটা ফ্যামিলি কার্নিভালের আয়োজন করতে পারেন যেখানে ফ্যামিলির সকল মেম্বারদের আলাদা আলাদা বুথ থাকবে, প্রত্যেকে প্রত্যেকের বুথগুলোকে নিজের মত করে ডিজাইন করবে এবং সাজাবে, এবং তাদেরকে পুরষ্কার দেওয়া হবে।
টিপস ৩ঃ আপনি যখন রেগে যাবেন তখন আপনার শিশুর সাথে রাগারাগী, গালিগালাজ করা, এমনি খারাপ আচরন করবেন না। এগুলোর ফলে শিশু এটাই শিখবে এবং পরবর্তীতে শিশুরা এটা আপনার উপরেই এপ্লাই করবে। তাই কখনো আপনার নিজের রাগ শিশুর উপরে ঝাড়বেন না।
টিপস ৪ঃ আপনার শিশুর ভালো উদ্দেশ্যগুলোকে মর্যাদা দিন। এবং এটা ফলো করার চেষ্টা করুন।
টিপস ৫ঃ আপনার শিশুর জন্মদিনে বিশেষ কোন উপহার দেওয়ার মাধ্যমে তাকে সারপ্রাইজ দিন।
টিপস ৬ঃ শিশুর সামান্য ছোটখাটো অসুস্থতার জন্য বেশি দুশ্চিন্তা করবেন না। মনে রাখবেন আপনার অতি মাত্রার দুশ্চিন্তা কিন্তু শিশুর মধ্যেও ছড়াতে পারে।
টিপস ৭ঃ শিশু যখন খেলছে তাকে ভালোভাবে লক্ষ্য করুন এবং তার কথাগুলো শোনার চেষ্টা করুন, তার খেলার মধ্যে সে অনেকগুলো ইঙ্গিত দিয়ে থাকেন, সে নিজেকে কিভাবে দেখছেন এবং আপনাকে কিভাবে দেখছেন।
টিপস ৮ঃ বাবা মায়ের মধ্যে যখন কোন বিষয়ে ঝামেলা হবে, তখন এটা যেন কখনোই শিশুর সামনে না হয়, এবং আপনাদেরকে খারাল রাখতে হবে শিশুর সামনে ঝামেলা হলেও তাকে বোঝানো এখানে শিশুর কোন দোষ নেই।
টিপস ৯ঃ শিশুর সাথে বাইরে ফুল তুলতে যেতে পারেন।
টিপস ১০ঃ শিশুকে বার বার উৎসাহ দিন এবং তাকে বলুন সে পারবে। তাকে উৎসাহ দিন যাতে সে একবার না পারলেও সে পুনরায় চেষ্টা করে।
ধন্যবাদান্তে,
দীপন চন্দ্র সরকার
এসিস্ট্যান্ট ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট
এবং এমফিল গবেষক
ফোনঃ 01515201321
এসিস্ট্যান্ট ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট
এবং এমফিল গবেষক
ফোনঃ 01515201321