"মহাজাগতিক কিউরেটর"
★লেখক পরিচিতি
*নাম:মুহাম্মদ জাফর ইকবাল
*জন্ম:১৯৫২ সালের ২৩ ডিসেম্বর
*জন্মস্হান: সিলেট
*পিতা: ফয়জুর রহমান আহমেদ
*মাতা: আয়েশা আখতার খাতুন
*পৈতৃক নিবাস: নেত্রকোনা
★পড়াশোনাঃ
মাধ্যমিক - বগুড়া
উচ্চমাধ্যমিক- ঢাকা কলেজ
স্নাতকোত্তর- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে
পিএইচডি- ১৯৮২ সালে ইউনিভার্সিটি অফ ওয়াশিংটন
★পেশাঃ সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক
★কিশোর উপন্যাসঃ দীপু নাম্বার টু, আমি তপু, আমার বন্ধু রাশেদ, মহাকাশে মহাত্রাস, টুকুনজিল, নিঃসঙ্গ গ্রহচারী, একজন অতিমানবী
*২০০৪ সালে বাংলা একাডেমী পুরস্কার
*বাংলা ভাষায় রচিত সায়েন্স ফিকশনের একচ্ছত্র সম্রাট
*প্রথম রচনা - কপোট্রনিক সুখ দুঃখ।
★রচনার উৎসঃ
*গল্পটি জলজ গ্রন্থের অন্তর্গত
*মুহম্মদ জাফর ইকবালের "সায়েন্স ফিকশন সমগ্র " তৃতীয় খন্ড (২০০২) থেকে গৃহীত
*মহাজাগতিক কিউরেটর বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী।
★সংখ্যাবাচক তথ্যঃ
*বিভিন্ন প্রানীর নমুনা সংগ্রহ করছেন-২ জন কিউরেটর
*কিউরেটররা খুটিয়ে দেখছিলেন -সৌরজগতের ৩য় গ্রহটি
*মানুষ জন্ম নিয়েছে পৃথিবীতে-মাত্র দুই মিলিয়ন বছর আগে
*গল্পে উল্লেখিত প্রাণীর সংখ্যা- ১১ টি
★জ্ঞানমূলক★
*অন্য প্রাণীর সংস্পর্শে এলে জীবনের লক্ষণ দেখা যায়-ভাইরাসে
*সৌরজগতের তৃতীয় গ্রহ-পৃথিবী
*ব্যাকটেরিয়া-পরজীবী প্রাণী
*উষ্ণ রক্তের প্রাণীর মধ্য বিকাশ ঘটেছে-নিম্নশ্রেণির বুদ্ধির
*পৃথিবীর সকল প্রাণীর জন্য মূল গঠন-ডিএনএ
*সকল ডিএনএ তৈরি-একই বেস পেয়ার দিয়ে
*ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের গঠন সহজ ও বৈচিত্র্য নেই
*নীল তিমি আকারে বড় বলে সংরক্ষন কঠিন
*গাছপালা স্থির প্রানবিশিষ্ট
*গাছপালার সালোকসংশ্লেষণে প্রয়োজন হয়- খাদ্য প্রস্তুতে
*প্রানীজগতে একটু পিছিয়ে পড়া প্রাণী-সাপ
*সাপের শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত নয়
*ঠান্ডায় স্থবির হয়ে পড়ে-সাপ
*কিউরেটরের কুকুর পছন্দ হওয়ার কারন -এরা দলবদ্ধ
*নিজের স্বকীয়তা হারিয়েছে- কুকুর
*পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি আলোড়ন সৃষ্টিকারী প্রাণী-মানুষ
*প্রায় দুই মিলিয়ন বছর আগে জন্ম নিয়েছে -মানুষ
*প্রকৃতিকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে -মানুষ
*মানুষের নির্বুদ্ধিতার জন্য হ্রাস পাচ্ছে -ওজোন স্তর
*অত্যন্ত সুবিবেচক প্রাণী -পিপড়া
*ডাইনোসরের সময় থেকে বেঁচে আছে-পিপড়া
*নিজের শরীরের চেয়ে দশগুন ভার বহন করতে পারে-পিপড়া
*কিউরেটর গল্পের সূচনা - বিভিন্ন প্রানীর নমুনা সংগ্রহে দুজন কিউরেটরের পৃথিবীতে আগমন
*মানুষের নিজের আত্মকেন্দ্রিকতায় নিজের জীবন বিপন্ন করছে
*কিউরেটর শব্দের অর্থ-জাদুঘর রক্ষক
*ওজোন স্তর পৃথিবীকে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা করে
*লুপ্ত হওয়া বৃহদাকার প্রাগৈতিহাসিক প্রাণী-ডাইনোসর
*গল্পে হলুদ ডোরাকাটা প্রানী- বাঘ
*অন্যান্য প্রাণী থেকে মানুষ আলাদা-বুদ্ধি বিবেচনায়
*DNA পূর্ণরূপ- DEOXYRIBO NUCLEIC ACID।
সাদিয়া ইসলাম মৌ
মার্কেটিং ডিপার্টমেন্ট,
ঢাবি
★লেখক পরিচিতি
*নাম:মুহাম্মদ জাফর ইকবাল
*জন্ম:১৯৫২ সালের ২৩ ডিসেম্বর
*জন্মস্হান: সিলেট
*পিতা: ফয়জুর রহমান আহমেদ
*মাতা: আয়েশা আখতার খাতুন
*পৈতৃক নিবাস: নেত্রকোনা
★পড়াশোনাঃ
মাধ্যমিক - বগুড়া
উচ্চমাধ্যমিক- ঢাকা কলেজ
স্নাতকোত্তর- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে
পিএইচডি- ১৯৮২ সালে ইউনিভার্সিটি অফ ওয়াশিংটন
★পেশাঃ সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক
★কিশোর উপন্যাসঃ দীপু নাম্বার টু, আমি তপু, আমার বন্ধু রাশেদ, মহাকাশে মহাত্রাস, টুকুনজিল, নিঃসঙ্গ গ্রহচারী, একজন অতিমানবী
*২০০৪ সালে বাংলা একাডেমী পুরস্কার
*বাংলা ভাষায় রচিত সায়েন্স ফিকশনের একচ্ছত্র সম্রাট
*প্রথম রচনা - কপোট্রনিক সুখ দুঃখ।
★রচনার উৎসঃ
*গল্পটি জলজ গ্রন্থের অন্তর্গত
*মুহম্মদ জাফর ইকবালের "সায়েন্স ফিকশন সমগ্র " তৃতীয় খন্ড (২০০২) থেকে গৃহীত
*মহাজাগতিক কিউরেটর বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী।
★সংখ্যাবাচক তথ্যঃ
*বিভিন্ন প্রানীর নমুনা সংগ্রহ করছেন-২ জন কিউরেটর
*কিউরেটররা খুটিয়ে দেখছিলেন -সৌরজগতের ৩য় গ্রহটি
*মানুষ জন্ম নিয়েছে পৃথিবীতে-মাত্র দুই মিলিয়ন বছর আগে
*গল্পে উল্লেখিত প্রাণীর সংখ্যা- ১১ টি
★জ্ঞানমূলক★
*অন্য প্রাণীর সংস্পর্শে এলে জীবনের লক্ষণ দেখা যায়-ভাইরাসে
*সৌরজগতের তৃতীয় গ্রহ-পৃথিবী
*ব্যাকটেরিয়া-পরজীবী প্রাণী
*উষ্ণ রক্তের প্রাণীর মধ্য বিকাশ ঘটেছে-নিম্নশ্রেণির বুদ্ধির
*পৃথিবীর সকল প্রাণীর জন্য মূল গঠন-ডিএনএ
*সকল ডিএনএ তৈরি-একই বেস পেয়ার দিয়ে
*ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের গঠন সহজ ও বৈচিত্র্য নেই
*নীল তিমি আকারে বড় বলে সংরক্ষন কঠিন
*গাছপালা স্থির প্রানবিশিষ্ট
*গাছপালার সালোকসংশ্লেষণে প্রয়োজন হয়- খাদ্য প্রস্তুতে
*প্রানীজগতে একটু পিছিয়ে পড়া প্রাণী-সাপ
*সাপের শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত নয়
*ঠান্ডায় স্থবির হয়ে পড়ে-সাপ
*কিউরেটরের কুকুর পছন্দ হওয়ার কারন -এরা দলবদ্ধ
*নিজের স্বকীয়তা হারিয়েছে- কুকুর
*পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি আলোড়ন সৃষ্টিকারী প্রাণী-মানুষ
*প্রায় দুই মিলিয়ন বছর আগে জন্ম নিয়েছে -মানুষ
*প্রকৃতিকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে -মানুষ
*মানুষের নির্বুদ্ধিতার জন্য হ্রাস পাচ্ছে -ওজোন স্তর
*অত্যন্ত সুবিবেচক প্রাণী -পিপড়া
*ডাইনোসরের সময় থেকে বেঁচে আছে-পিপড়া
*নিজের শরীরের চেয়ে দশগুন ভার বহন করতে পারে-পিপড়া
*কিউরেটর গল্পের সূচনা - বিভিন্ন প্রানীর নমুনা সংগ্রহে দুজন কিউরেটরের পৃথিবীতে আগমন
*মানুষের নিজের আত্মকেন্দ্রিকতায় নিজের জীবন বিপন্ন করছে
*কিউরেটর শব্দের অর্থ-জাদুঘর রক্ষক
*ওজোন স্তর পৃথিবীকে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা করে
*লুপ্ত হওয়া বৃহদাকার প্রাগৈতিহাসিক প্রাণী-ডাইনোসর
*গল্পে হলুদ ডোরাকাটা প্রানী- বাঘ
*অন্যান্য প্রাণী থেকে মানুষ আলাদা-বুদ্ধি বিবেচনায়
*DNA পূর্ণরূপ- DEOXYRIBO NUCLEIC ACID।
সাদিয়া ইসলাম মৌ
মার্কেটিং ডিপার্টমেন্ট,
ঢাবি