বিজ্ঞানীদের পৌষ মাস


বিজ্ঞান জগতে একটা অস্বস্তিকর বাস্তবতা আছে। মানুষের দুর্দশা বিজ্ঞান গবেষকদের জন্য কিছুটা হলেও পজিটিভ। তার মানে বলছি না মানুষের দুঃখ দেখলে বিজ্ঞানীরা খুশি হন। তবে মানুষ দুঃখ-কষ্ট-বিড়ম্বনায় পড়লে বিজ্ঞানীদের কাজের ক্ষেত্র তৈরি হয়। কাজেই এরকম ঘটনা ঘটলে তাদের ঘিরে বিজ্ঞানজগতে কিছু উৎসাহ-উদ্দীপনার উদ্রেগ হয়।
আপনাদের প্রতিবাদের আগেই তাড়াতাড়ি উদাহরণে চলে যাই।

১- আটকে পড়া জাহাজ
---------------------------
করোনাভাইরাস বিস্ফোরণটা ঘটার শুরুর দিকে- এই বছরের ফেব্রুয়ারীতে- জাপানের এক বন্দরে একটা জাহাজকে আটকে ফেলা হল। তার কারণ খুব সহজ। তিনদিন আগে এই জাহাজের এক যাত্রীর শরীরে ভাইরাসটা ধরা পড়েছে। তার মানে জাহাজের মধ্যে ভাইরাসটা ঘুরপাক খাচ্ছে, এবং এই অবস্থায় ভেতরের মানুষদের বন্দরে নামতে দিলে কে যে কোথায় ভাইরাস ছড়িয়ে কেলেঙ্কারি করবে তার ঠিকঠিকানা নেই। কাজেই সাঁইত্রিশশ'র ওপরে যাত্রী আর ক্রু সহ পুরো জাহাজটাকে কোয়ারান্টাইন করে ফেলা হল।
এই ঘটনার এক মাসের মধ্যে জাহাজের ভেতরের সাতশ' জন ভাইরাসটাতে আক্রান্ত হয়ে গেলেন।
জাহাজের ভেতরের অবস্থা চিন্তা করুন। আপনার কথা ছিল বন্দরে জাহাজ ভিড়লেই নেমে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যাবেন। কিন্তু হঠাৎ কর্তৃপক্ষ বলে দিলেন সেটা হবার নয়। আপনাকে এই জাহাজেই বন্দী থাকতে হবে। কতদিন কোন ঠিকঠিকানা নেই- অনির্দিষ্টকাল। এই জাহাজের মধ্যে আবার একটা ভয়ানক অসুখ ছড়িয়ে বেড়াচ্ছে। কাকে যে কখন ভাইরাসটা ধরবে ঠিক নেই। একবার ধরলে ভয়াবহ কষ্টের সম্ভাবনা, হয়ত মৃত্যু। এরকম নরকের মত একটা খোলার মধ্যে দিনের পর দিন আপনাকে পড়ে থাকতে হবে।
জাহাজের ক্রুদের কথা আর নাইবা বললাম। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জাহাজ থেকে বেরোবার পর মানসিক স্বাভাবিকতা ফিরে পাওয়ার জন্য এই মানুষগুলোকে দীর্ঘমেয়াদী মানসিক চিকিৎসার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে।
অথচ করোনাভাইরাস গবেষকরা যখন ডায়মন্ড প্রিন্সেসের মত এরকম নরক-জাহাজের কথা জানলেন- সেটা ছিল তাদের হাতে চাঁদ পাওয়ার শামিল।
একটা নতুন ভাইরাসের গতিপ্রকৃতি বোঝার সবচেয়ে আদর্শ উপায় কী বলুন তো? একদল মানুষকে বেড়া দিয়ে আটকে তাদের মধ্যে ভাইরাসটা ছেড়ে দেওয়া। এর ফলে বোঝা যাবে এরকম পরিস্থিতিতে কয়জনকে ভাইরাসটা ধরে, যাদেরকে ধরছে তাদের মধ্যে কয়জনের অসুখ হয়, কয় শতাংশ মারা যায়, উপসর্গ দেখা না গেলেও ভাইরাস ছড়াতে পারে কিনা- ইত্যাদি।
এরকম কোন পরীক্ষা অবশ্য বাস্তবে করা সম্ভব নয়। নীতিনৈতিকতা বলে একটা ব্যাপার তো আছে। তাই বলে এটা যে ইতিহাসে একদমই হয়নি তা না। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়ে জাপানের কুখ্যাত ইউনিট ৭৩১ এর কথা হয়ত জেনে থাকবেন। জায়গাটার পোশাকি নাম ছিল মহামারী প্রতিরোধ এবং পানি পরিশোধন বিভাগ। এরকম একটা নিষ্পাপ নামের আড়ালে মানুষের মধ্যে বিভিন্ন রোগজীবাণু ছেড়ে দিয়ে অবর্ণনীয় সব এক্সপেরিমেন্ট করা হত।
এগুলো মানবতাবিরোধী অপরাধ। আজকের যুগে- অন্তত প্রকাশ্যে- এ ধরণের পরীক্ষা করার প্রশ্নই আসে না।
অথচ ডায়মন্ড প্রিন্সেসের মত এই জাহাজগুলো প্রাকৃতিকভাবেই এরকম একটা পরীক্ষার ব্যবস্থা করে দিচ্ছে। একটা মোটামুটি বদ্ধ জায়গার মধ্যে সাড়ে তিনহাজার মানুষ আটকে আছেন। তাদের মধ্যে ভাইরাস ছড়াচ্ছে। এই অবস্থায় সবাইকে টেস্ট করে ভাইরাস ছড়ানোর হার, মৃতের হার, উপসর্গের প্রকৃতি ইত্যাদি মহা গুরুত্বপূর্ণ অনেক বিষয় সম্পর্কে সহজেই জানা সম্ভব।
বিজ্ঞানীরা এ সুযোগটা নিলেনও। তারা পরিস্থিতির হাজার দিক একদম কেটেছিঁড়ে বিশ্লেষণ করে ফেললেন। এর ফলে আমরা ভাইরাসটা সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম। বিশেষ করে উপসর্গ না থাকলেও যে করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে, এটার সবচেয়ে জোরালো প্রমাণ এল এই জাহাজটা থেকেই। এমনিতে কিন্তু এই ব্যাপারটা একটু অপ্রত্যাশিত, কারণ এর আগে দু'হাজার দুই-তিনের দিকে চায়নায় যে করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবটা হয়েছিল- সার্স যেটাকে বলে- সেখানে কিন্তু ভাইরাস মূলত অসুস্থ রোগীদের থেকেই ছড়াত। একইভাবে লকডাউনের গুরুত্ব, ভাইরাস ছড়ানোতে এয়ারকন্ডিশান বা ভেন্টিলেশানের ভূমিকা- ইত্যাদি হাজার ব্যাপারে সোনার চেয়ে দামি তথ্য এই দুর্দশার কারণেই জানা গেল।
ডায়মন্ড প্রিন্সেসের এইসব "পজিটিভ" দিকের কথা বিজ্ঞানীরা নিজেরাই স্বীকার করছেন। নেচার সাময়িকীর একটা নিউজ আর্টিকলে এক বিজ্ঞানী এই করোনা-জাহাজগুলোকে বলছেন "আইডিয়াল এক্সপেরিমেন্ট"। অন্য আরেক জার্নালের ফিচার আর্টিকলে একে বলা হচ্ছে "an unfortunate but informative experiment"।
মানুষের দুঃখ-দুর্দশাগুলোতে বিজ্ঞানীদের যে খানিক উপকার হয়, এটা জানার জন্য করোনাভাইরাস মহামারীর দরকার নেই। এটা মোটামুটি সর্বজনস্বীকৃত- ওপেন সিক্রেট। এবং আমি মনে করি এটা একটা চমৎকার জিনিস। পৃথিবীর বিজ্ঞানব্যবস্থাটা এমনভাবে গড়ে উঠেছে যে, বিজ্ঞানীরা মানুষের দুঃখ-দুর্দশা নিয়ে গবেষণা করতে (এবং তার সমাধান করতে) উৎসাহী হন। বিজ্ঞানের মধ্যে এরকম একটা প্রণোদনার ব্যবস্থা- যেটাকে বলে ইন্সেন্টিভ স্ট্রাকচার- থাকা অতি গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে এটা নিশ্চিত করা হচ্ছে যে, পৃথিবীর কোথাও বড় রকমের কোন গণ্ডগোল হলেই বিজ্ঞানীরা তাদের যন্ত্রপাতি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়বেন।
এটাই দরকার।

২- হল্যান্ডের দুর্ভিক্ষ
-----------------------
মানুষের দুর্দশা থেকে বিজ্ঞানীদের উপকৃত হবার এরকম আরো উদাহরণ আছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ দিকে হল্যান্ডে এক ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ দেখা যায়। ইতিহাসে এই ঘটনার একটা রক্ত শীতল করা নাম আছে- ডাচ হাঙ্গার উইন্টার। ঐ এক শীতেই হল্যান্ডের প্রায় বিশহাজার মানুষ লাশ হয়ে গেল।
কিন্তু বিজ্ঞানীদের জন্য এটা ছিল চমৎকার একটা প্রাকৃতিক এক্সপেরিমেন্ট। হঠাৎ করে যদি একদল মানুষকে ভয়াবহ অপুষ্টিতে ফেলে রাখা হয়, তাহলে এর দীর্ঘমেয়াদী পরিণতি কী হতে পারে? খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন, কিন্তু এমনিতে এরকম পরীক্ষা করে দেখা সম্ভব নয়। এই দুর্ভিক্ষ এরকম প্রশ্নের উত্তর খোঁজার একটা সুন্দর রাস্তা করে দিল।
আপাতত আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু হল দুর্ভিক্ষের শেষদিকে যে নারীরা গর্ভবতী হয়েছিলেন তারা। এদের গর্ভাবস্থার প্রথম দিকে দুর্ভিক্ষ চলছিল, কাজেই মা আর পেটের শিশু দুজনেই ছিল অপুষ্টিতে। কিন্তু গর্ভাবস্থার শেষ দিকে এলাকায় খাবারদাবার চলে এল, কাজেই শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার আগের সময়টা ভালই আরামে কাটাল।
এই যে গর্ভাবস্থায় শিশুদের বিটকেলে একটা পরিস্থিতি- প্রথম দিকে অপুষ্টি, শেষ দিকে পুষ্টি- এরকম পরিস্থিতি সচরাচর বাস্তবে দেখা যায় কম। বিজ্ঞানীরা তাই এই শিশুদেরকে কয়েকযুগ ধরে পর্যবেক্ষণে রাখলেন। এরকম সুযোগ এমনিতে আসে না। এবং এই পর্যবেক্ষণের একটা ফলাফল দেখে তাদের বিস্ময়ের কোন সীমা রইল না।
বিজ্ঞানীরা লক্ষ্য করলেন, এই ভ্রূণাবস্থায় প্রথমে-অপুষ্টি-তারপর-পুষ্টিতে থাকা শিশুগুলো নিজেরা যখন মা হল, তখন তাদের শিশুদের মধ্যেও কিছু অদ্ভুত বৈশিষ্ট্য দেখা যেতে লাগল। এদের মধ্যে কিছু শারীরিক-মানসিক সমস্যার হার স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি।
কিন্তু এমনটা হওয়ার তো কোন কারণ নেই। দুর্ভিক্ষে ছিলেন এই শিশুগুলোর নানীরা। বড়জোর তাদের মায়েরা, যখন তারা ভ্রূণ ছিলেন। কিন্তু সেসময়কার অপুষ্টির প্রভাব এভাবে বংশপরম্পরায় চলে যাবে কেন?
এটা এবং আরো কিছু প্রমাণপত্রের ভিত্তিতে বিজ্ঞানীরা সন্দেহ করলেন, এতকাল জীববিজ্ঞানের পাঠ্যবইতে আমরা যা পড়ে এসেছি তা হয়ত সম্পূর্ণ ঠিক নয়। সেই ডারউইন-পূর্ব জীববিজ্ঞানী ল্যামার্ক বলে গিয়েছিলেন- অর্জিত বৈশিষ্ট্য বংশপরম্পরায় চলে আসে। কামারের ছেলের মাসল ভাল হয় কেন? কারণ কামারের অর্জিত বৈশিষ্ট্য- পেশির গঠন- তার ছেলেপেলের মধ্যে প্রবাহিত হয়। আধুনিক বিজ্ঞানে এরকম কথার কোন প্রমাণ নেই, বরং এর বিরুদ্ধে অনেক প্রমাণ আছে।
কিন্তু এই ডাচ হাঙ্গার উইন্টার যেন ইঙ্গিত করে- কিছু ক্ষেত্রে অর্জিত বৈশিষ্ট্যও বংশপরম্পরায় প্রবাহিত হয়। ল্যামার্ক একেবারে ভুল বলেননি। এখনকার জীববিজ্ঞানে আমরা এরকম ঘটনার একটা গালভরা নাম দিয়েছি- transgenerational epigenetic inheritance।
এখানে বলে রাখি, এই উপসংহার অবিসংবাদিত নয়। অনেক বিজ্ঞানীই এরকম ঘটনার অন্য ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়েছেন, এবং দেখিয়েছেন যে বংশপরম্পরায় অর্জিত বৈশিষ্ট্যের যাতায়াত দিয়ে এর ব্যাখ্যা করা যায় না। তবে হ্যাঁ, জীবজগতের অন্যান্য বেশ কিছু প্রাণীর মধ্যে এই ব্যাপার দেখা যায় তাতে কোন সন্দেহ নেই। মানুষের ক্ষেত্রে এরকম কিছুর প্রমাণ এখনো প্রশ্নবিদ্ধ।

৩। রোহিঙ্গাদের পানি
------------------------
রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্রাইসিসের সময়টাতে আমি কলেরা হাসপাতালে কাজ করতাম (পাস্ট টেন্স ব্যবহার করার কারণ নেই- ক্রাইসিস তো এখনো চলছে)। সে সময় দেখতাম এই বিপদের কথা উঠলেই বুড়ো বিজ্ঞানীদের চোখ চকচক করে উঠত। এতটুকু জায়গার মধ্যে এগারোলাখ মানুষকে কোনরকমে ঠাঁই দেওয়া হয়েছে। বিশুদ্ধ পানি আর পয়ঃনিষ্কাশনের ব্যবস্থা নেহায়েতই কাজ চালানোর মত। কোনমতে তাড়াহুড়ো করে কয়েকহাজার নলকূপ আর ল্যাট্রিন খুঁড়ে দেওয়া হয়েছে। ল্যাট্রিনের ময়লা দিয়ে যাতে ভূগর্ভস্থ পানি দূষিত না হয়, এজন্য ল্যাট্রিন থেকে নলকূপের মধ্যে একটা নিরাপদ দূরত্ব রাখতে হয়। রোহিঙ্গা শিবিরে এসব নিয়মকানুনের কোন বালাই নেই। পানিবাহিত রোগের একটা বোমা ফুটবে ফুটবে ভাব। দেশের নামকরা কিছু গবেষকদের নেতৃত্বে কয়েক লাখ মানুষকে টিকা দিয়ে কলেরা নামের দৈত্যটাকে সামাল দেওয়া গেছে।
ঘনবসতি, পানির অভাব, পয়ঃনিষ্কাশন যা-তা, রোগের প্রকোপ। জনস্বাস্থ্য গবেষণার জন্য এরকম ন্যাচারাল এক্সপেরিমেন্ট আর দু'টি নেই। গবেষকেরা এর সুযোগও নিয়েছেন ভালভাবেই।
কিছুদিন আগে আমার প্রাক্তন কলিগেরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে পানির পরিস্থিতি নিয়ে চমৎকার দু'টো গবেষণাপত্র বের করেছেন। একটাতে তারা সাইটের কয়েক হাজার নলকূপের পানি পরীক্ষা করে দেখিয়েছেন- শরণার্থী শিবিরের নলকূপের পানিতে যে খুব একটা দূষণ আছে, তা নয়। মানে অতিরিক্ত ঘনবসতি আর পয়ঃনিষ্কাশনের দুর্গতির মধ্যেও ভূগর্ভস্থ পানি মোটের ওপর ভালই থাকে। নলকূপের এত কাছাকাছি এতগুলো ল্যাট্রিন থাকার ফলেও এদের গুণমানে অতটা হেরফের হয় না।
এটা জনস্বাস্থ্য গবেষকদের জন্য অতি মূল্যবান সংবাদ। অনেক বিজ্ঞানীরাই ল্যাট্রিনভিত্তিক পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার মুণ্ডুপাত করেন, কারণ তাদের একটা ভয় হচ্ছে মাটির গভীরে এভাবে বর্জ্য জমা করে রাখলে তা দিয়ে ভূগর্ভস্থ পানি দূষিত হয়ে যেতে পারে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এই গবেষণা দেখাচ্ছে- হয়ত এই ব্যাপারটা নিয়ে অতটা চিন্তিত হবার কিছু নেই। এরকম গবেষণার সুযোগ হল রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্রাইসিসটার জন্যেই।
আরেকটা গবেষণাপত্রে তারা আরো গুরুত্বপূর্ণ একটা জায়গায় হাত দিয়েছেন। রোহিঙ্গা শিবিরের পানিতে যেসব রোগজীবাণু পাওয়া যায়, তাদের কিছু নমুনা নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা করে তারা দেখিয়েছেন- এই জীবাণুগুলোর একটা বড় অংশই উল্লেখযোগ্য বেশ কিছু অ্যান্টিবায়োটিকে প্রতিরোধ ক্ষমতা দেখায়। এর তাৎপর্য নিয়ে বিস্তারিত আরেকদিন লিখব।

=====================
ডেভিড রি জলবায়ু পরিবর্তনের নামজাদা বিজ্ঞানী। উনি বিশ্ব উষ্ণায়নের গতিপ্রকৃতি নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেছেন- এইসব প্যাটার্ন delight me as a researcher [but] chill my spine as a human being.
মানুষের জন্য যে পরিস্থিতি জান শুকিয়ে দেওয়ার মত, একজন বিজ্ঞানীর দৃষ্টিভঙ্গিতে সেগুলো উৎসাহের। কিছুটা হলেও।
এটাই দরকার।

Writer: Hassan Uz Zaman Shamol

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন

যোগাযোগ ফর্ম