নারী দিবসে নারী নিয়ে আমার এই পোস্ট হয়তো আধুনিক অনেক নারীই পছন্দ করবেনা , আমাকে হয়তো ব্যাকডেটেড অথবা আরও অনেক কিছুই বলবে কিন্তু তাই বলেতো আমি চুপ থাকতে পারিনা। জানি আমার মত ছোট এই মানুষের পক্ষে সমাজ পরিবর্তন করার কোনো সুযোগ নেই কিন্তু অন্তত এই পোস্টের মাদ্ধমে যদি একজন মানুষও সচেতন হয় সেটাই হবে আমার সার্থকতা। অবশ্য রাসূল (স:) এই ভবিষ্যৎবাণী ১৪০০ বছর আগেই দিয়েছিলেন যে দাজ্জাল আগমনের আলামতের একটি হচ্ছে সমাজে সত্যকে মিথ্যা মনে হবে আর মিথ্যাকেই মানুষ সত্য হিসেবে গ্রহণ করবে। আর দাজ্জাল আগমনের ছোট ছোট প্রায় সব আলামতই অলরেডি দুনিয়াতে এসে গিয়েছে। সুতরাং মানুষের এই ব্যাড রিএক্ট এরও আমি কেয়ার করিনা।
★মূল কথায় আসি :
আল্লাহ পাক নারী ও পুরুষ জাতিকে সৃষ্টি করেছেন একজনকে আরেকজনের সহযোগী হিসেবে, একজনকে আরেকজনের পরিপূরক হিসেবে আর বর্তমান জাহিলিয়াত সভ্ভতা নারীকে বানিয়েছে পুরুষের প্রতিদ্ধন্দী। ইসলাম নারী অথবা পুরুষ কাউকেই করোও ওপর গুরুত্ব দেয়নি তবে দায়িত্ব বন্টন করেছে। একটি ফুটবল মাঠে যেমন ডিফেন্স, মিডফিল্ড ,এট্যাক সবার নিজ নিজ দায়িত্ব থাকে এবং কোনটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেই প্রশ্ন হাস্যকর ঠিক তেমনই মানব সভ্ভতাতেও পুরুষ ও নারীকে ভিন্ন ভিন্ন দায়িত্ব দেয়া হয়েছে , কোনটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেই প্রশ্ন হাস্যকর।
পুরুষ ও নারী যেন তাদের নিজ নিজ দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে পারে সেজন্যই তাদেরকে বায়োলোজিকেলি এমনভাবেই সৃষ্টি করা হয়েছে যেন তারা তাদের উদ্দেশ্যের জন্য উপযুক্ত হন। এটি হচ্ছে নেচার যা স্বয়ং আল্লাহ পাক সৃষ্টি করেছেন। পুরুষের পক্ষে যেমন সম্ভব নয় ঘরের দেখাশুনা ও সন্তানদের লালনপালন সঠিক ভাবে করা তেমনি নারীর পক্ষেও সম্ভব নয় রাজমিস্ত্রির মত ভারী ওজনের মাল টানাটানি করা। এই সিচুয়েশনের পরিবর্তনের জন্য দরকার নারীরূপী পুরুষ অথবা পুরুষরূপী নারী। আর এই নেচারকে পরিবর্তন করতে গিয়ে পাশ্চাত্য সভ্ভতা এমন এক point of no return এ গিয়ে পৌঁছিয়েছে যার জন্য তারাই এখন আফসোস করছে এবং কোটি কোটি মানুষ আর্তনাদ করছে।
নারীদেরকে ঘরে বের করার ক্ষেত্রে ও সমঅধিকার দেয়ার ক্ষেত্রে সবথেকে এগিয়ে রয়েছে নর্থ ইউরোপের স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলো, চলুন দেখি সেই দেশগুলোর বর্তমান অভ্ভন্তরীন অবস্থা।
ইতালিয়ান সুইডিশ নাগরিক ERIK GANDINI ২ বছর আগে একটি ডকুমেন্টারি বানিয়েছিলেন যেখানে তুলে ধরা হয়েছে সুইডিশ সোসাইটির বর্তমান অবস্থা। ১৯৭২ সালে সুইডিশ পার্লামেন্ট থেকে একটি রিভোলুশনারি চিন্তার উদ্ভব হয় : নারীকে পুরুষের বেড়াজাল থেকে মুক্ত করতে হবে। নারীদের ঘর থেকে বের করে প্রতিটি ক্ষেত্রে কাজে লাগাতে হবে। সেটি তারা করতে সক্ষমও হয়েছে , কিন্তু তার ফলাফল কি ? তার ফলাফল হচ্ছে বর্তমানে সুইডেনের ৫০% মানুষ একাকী বাস করে। স্টকহলম এর ৫ টি ফ্ল্যাটের মধ্যে ৩ টিতে বসবাস করে মাত্র একজন করে মানুষ । ৪ জনের মধ্যে একজনের মৃত্যু হয় একাকী ভাবে যাদের সন্তানরাও জানেনা যে তাদের মৃত্যু হয়েছে। সুইডেন হচ্ছে সেই দেশ যেই দেশে বিশ্বের সবথেকে বেশি self service fecundation হয়ে থাকে, অর্থাৎ সন্তানের জন্য এখন তারা পুরুষের প্রয়োজনও মনে করেনা। সন্তানের দরকার হলেই বিশ্বের সবথেকে বড় স্পার্ম ব্যাঙ্ক Cryos এর সাথে যোগাযোগ করে এবং ২ দিনের মধ্যে স্পার্ম বাসায় চলে আসে, মূল্য মাত্র ৬৩ ইউরো। সুইডেনে এখন জন্ম হয় একাকিত্বের সাথে, জীবন যাপন হয় একাকী এবং মরণও হয় একাকী। এমনকি সুইডিশ সরকার কয়েক বছর আগে একটি স্পেসিফিক দপ্তর বানিয়েছে যাতে করে অপরিচিত মানুষের লাশগুলোর বুরোক্রাটিক ব্যবস্থা করা যায়।
এতো গেলো শুধু সুইডেনের কথা। নারীবাদিতে অগ্রগামী বাকি স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোর চিত্রটা একটি দেখা যাক ? বিশ্বের সবথেকে বেশি ডিপ্রেশনের ওষুধ কনসিউম করা হয় স্কান্ডিনেভিয়াতে। আইসল্যান্ডের ৩০% মহিলা জীবনে একবার হলেও ডিপ্রেশনের ওষুধ খেয়েছে। ডেনমার্কের ৩৮% পুরুষ ও ৩২% মহিলা তাদের জীবনের কোনো একটি পর্যায়ে মেন্টাল ট্রিটমেন্ট নিয়েছে অথবা নিবে। InterNations Expat এর রিপোর্ট অনুযায়ী বন্ধুত্বের জন্য বিশ্বের মধ্যে সবথেকে কঠিন দেশ হচ্ছে ডেনমার্ক। সুইডেনের রেকর্ড হচ্ছে দেশটিতে বাচ্চারা সবথেকে বেশি সেক্সসুয়ালি কনফিউজড। শুধুমাত্র ২০১৬ সালে সুইডেনে ১৯৭ জন বাচ্চা অপারেশন করে তাদের জেন্ডার পরিবর্তন করেছে (মেয়েরা ছেলে হয়েছে , ছেলেরা মেয়ে হয়েছে) এবং এর সংখ্যা প্রতিবছর শুধু দ্বিগুন হচ্ছে। জাপানের পরেই বিশ্বের মধ্যে সবথেকে বেশি সুইসাইড হয়ে থাকে এই দেশগুলোতেই। শুধুমাত্র ফিনল্যান্ডেই সুইসাইডের পার্সেন্টিজ ইউরোপের অন্নান্ন দেশের তুলনায় দ্বিগুনেরও বেশি। Sociologist Herbert Hendin তার Scandinavia & Suicides বইতে সন্তানদের সাথে পরিবারের বন্ধনকে খুব দ্রুত ছিন্ন করাটাকেই প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন । নরওয়েরও রয়েছে নিজস্য রেকর্ড , পৃথিবীর সবথেকে বেশি হিরোইন কনসিউম করার রেকর্ড এবং এখানেই সবথেকে বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটে ওভারডোজ এর কারণে।
নারীকে তারা ঘরের বাহিরে বের করেছে ঠিকই কিন্তু তার মূল্য হিসেবে ধ্বংস হয়েছে পারিবারিক বন্ধন, ধ্বংস হয়েছে ভালোবাসা, ধ্বংস হচ্ছে মানবতা। অথচ এই নারীকে ইসলাম কি সম্মান দিয়েছে জানেন কি ? ইসলাম বলেছে ''তোমাদের মধ্যেই সেই উত্তম ব্যাক্তি যে কিনা তার স্ত্রীর কাছে উত্তম'' , ইসলাম বলেছে ''তোমাদের মায়ের পায়ের নিচে হচ্ছে জান্নাত'', ইসলাম বলেছে আল্লাহর পরেই মাতা-পিতার অবস্থান এবং তাদের সন্তুষ্ট না রেখে জান্নাতের চিন্তা করাটাও হাস্যকর।''
★নারী পুরুষ একে অপরের শত্রূ নয়, প্রতিদ্ধন্দী নয় ; তারা হচ্ছে একে অপরের সহযোগী। আর এই সম্পর্ক থাকলেই আমাদের সমাজ সুন্দর ও সুখী হবে। আর তোমরা যদি চাও যে নারীরাও ঘর থেকে বের হয়ে পুরুষদের মত ১৫ ঘন্টা কাজ করবে আর সন্তানরা বড় হবে বেবীসিটারদের কাছে তাহলে তোমরা সেই সমাজকে গ্রহণ করো, কিন্তু আমাকে সেই সমাজের বাসিন্দা হবার জন্য কখনো ডেকোনা। আমি আমার আল্লাহর দেয়া ব্যাকডেটেড সেঁকেলে সমাজেই সন্তুষ্ট। আলহামদুলিল্লাহ।
ইয়াসির আরাফাত
★মূল কথায় আসি :
আল্লাহ পাক নারী ও পুরুষ জাতিকে সৃষ্টি করেছেন একজনকে আরেকজনের সহযোগী হিসেবে, একজনকে আরেকজনের পরিপূরক হিসেবে আর বর্তমান জাহিলিয়াত সভ্ভতা নারীকে বানিয়েছে পুরুষের প্রতিদ্ধন্দী। ইসলাম নারী অথবা পুরুষ কাউকেই করোও ওপর গুরুত্ব দেয়নি তবে দায়িত্ব বন্টন করেছে। একটি ফুটবল মাঠে যেমন ডিফেন্স, মিডফিল্ড ,এট্যাক সবার নিজ নিজ দায়িত্ব থাকে এবং কোনটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেই প্রশ্ন হাস্যকর ঠিক তেমনই মানব সভ্ভতাতেও পুরুষ ও নারীকে ভিন্ন ভিন্ন দায়িত্ব দেয়া হয়েছে , কোনটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেই প্রশ্ন হাস্যকর।
পুরুষ ও নারী যেন তাদের নিজ নিজ দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে পারে সেজন্যই তাদেরকে বায়োলোজিকেলি এমনভাবেই সৃষ্টি করা হয়েছে যেন তারা তাদের উদ্দেশ্যের জন্য উপযুক্ত হন। এটি হচ্ছে নেচার যা স্বয়ং আল্লাহ পাক সৃষ্টি করেছেন। পুরুষের পক্ষে যেমন সম্ভব নয় ঘরের দেখাশুনা ও সন্তানদের লালনপালন সঠিক ভাবে করা তেমনি নারীর পক্ষেও সম্ভব নয় রাজমিস্ত্রির মত ভারী ওজনের মাল টানাটানি করা। এই সিচুয়েশনের পরিবর্তনের জন্য দরকার নারীরূপী পুরুষ অথবা পুরুষরূপী নারী। আর এই নেচারকে পরিবর্তন করতে গিয়ে পাশ্চাত্য সভ্ভতা এমন এক point of no return এ গিয়ে পৌঁছিয়েছে যার জন্য তারাই এখন আফসোস করছে এবং কোটি কোটি মানুষ আর্তনাদ করছে।
নারীদেরকে ঘরে বের করার ক্ষেত্রে ও সমঅধিকার দেয়ার ক্ষেত্রে সবথেকে এগিয়ে রয়েছে নর্থ ইউরোপের স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলো, চলুন দেখি সেই দেশগুলোর বর্তমান অভ্ভন্তরীন অবস্থা।
ইতালিয়ান সুইডিশ নাগরিক ERIK GANDINI ২ বছর আগে একটি ডকুমেন্টারি বানিয়েছিলেন যেখানে তুলে ধরা হয়েছে সুইডিশ সোসাইটির বর্তমান অবস্থা। ১৯৭২ সালে সুইডিশ পার্লামেন্ট থেকে একটি রিভোলুশনারি চিন্তার উদ্ভব হয় : নারীকে পুরুষের বেড়াজাল থেকে মুক্ত করতে হবে। নারীদের ঘর থেকে বের করে প্রতিটি ক্ষেত্রে কাজে লাগাতে হবে। সেটি তারা করতে সক্ষমও হয়েছে , কিন্তু তার ফলাফল কি ? তার ফলাফল হচ্ছে বর্তমানে সুইডেনের ৫০% মানুষ একাকী বাস করে। স্টকহলম এর ৫ টি ফ্ল্যাটের মধ্যে ৩ টিতে বসবাস করে মাত্র একজন করে মানুষ । ৪ জনের মধ্যে একজনের মৃত্যু হয় একাকী ভাবে যাদের সন্তানরাও জানেনা যে তাদের মৃত্যু হয়েছে। সুইডেন হচ্ছে সেই দেশ যেই দেশে বিশ্বের সবথেকে বেশি self service fecundation হয়ে থাকে, অর্থাৎ সন্তানের জন্য এখন তারা পুরুষের প্রয়োজনও মনে করেনা। সন্তানের দরকার হলেই বিশ্বের সবথেকে বড় স্পার্ম ব্যাঙ্ক Cryos এর সাথে যোগাযোগ করে এবং ২ দিনের মধ্যে স্পার্ম বাসায় চলে আসে, মূল্য মাত্র ৬৩ ইউরো। সুইডেনে এখন জন্ম হয় একাকিত্বের সাথে, জীবন যাপন হয় একাকী এবং মরণও হয় একাকী। এমনকি সুইডিশ সরকার কয়েক বছর আগে একটি স্পেসিফিক দপ্তর বানিয়েছে যাতে করে অপরিচিত মানুষের লাশগুলোর বুরোক্রাটিক ব্যবস্থা করা যায়।
এতো গেলো শুধু সুইডেনের কথা। নারীবাদিতে অগ্রগামী বাকি স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোর চিত্রটা একটি দেখা যাক ? বিশ্বের সবথেকে বেশি ডিপ্রেশনের ওষুধ কনসিউম করা হয় স্কান্ডিনেভিয়াতে। আইসল্যান্ডের ৩০% মহিলা জীবনে একবার হলেও ডিপ্রেশনের ওষুধ খেয়েছে। ডেনমার্কের ৩৮% পুরুষ ও ৩২% মহিলা তাদের জীবনের কোনো একটি পর্যায়ে মেন্টাল ট্রিটমেন্ট নিয়েছে অথবা নিবে। InterNations Expat এর রিপোর্ট অনুযায়ী বন্ধুত্বের জন্য বিশ্বের মধ্যে সবথেকে কঠিন দেশ হচ্ছে ডেনমার্ক। সুইডেনের রেকর্ড হচ্ছে দেশটিতে বাচ্চারা সবথেকে বেশি সেক্সসুয়ালি কনফিউজড। শুধুমাত্র ২০১৬ সালে সুইডেনে ১৯৭ জন বাচ্চা অপারেশন করে তাদের জেন্ডার পরিবর্তন করেছে (মেয়েরা ছেলে হয়েছে , ছেলেরা মেয়ে হয়েছে) এবং এর সংখ্যা প্রতিবছর শুধু দ্বিগুন হচ্ছে। জাপানের পরেই বিশ্বের মধ্যে সবথেকে বেশি সুইসাইড হয়ে থাকে এই দেশগুলোতেই। শুধুমাত্র ফিনল্যান্ডেই সুইসাইডের পার্সেন্টিজ ইউরোপের অন্নান্ন দেশের তুলনায় দ্বিগুনেরও বেশি। Sociologist Herbert Hendin তার Scandinavia & Suicides বইতে সন্তানদের সাথে পরিবারের বন্ধনকে খুব দ্রুত ছিন্ন করাটাকেই প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন । নরওয়েরও রয়েছে নিজস্য রেকর্ড , পৃথিবীর সবথেকে বেশি হিরোইন কনসিউম করার রেকর্ড এবং এখানেই সবথেকে বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটে ওভারডোজ এর কারণে।
নারীকে তারা ঘরের বাহিরে বের করেছে ঠিকই কিন্তু তার মূল্য হিসেবে ধ্বংস হয়েছে পারিবারিক বন্ধন, ধ্বংস হয়েছে ভালোবাসা, ধ্বংস হচ্ছে মানবতা। অথচ এই নারীকে ইসলাম কি সম্মান দিয়েছে জানেন কি ? ইসলাম বলেছে ''তোমাদের মধ্যেই সেই উত্তম ব্যাক্তি যে কিনা তার স্ত্রীর কাছে উত্তম'' , ইসলাম বলেছে ''তোমাদের মায়ের পায়ের নিচে হচ্ছে জান্নাত'', ইসলাম বলেছে আল্লাহর পরেই মাতা-পিতার অবস্থান এবং তাদের সন্তুষ্ট না রেখে জান্নাতের চিন্তা করাটাও হাস্যকর।''
★নারী পুরুষ একে অপরের শত্রূ নয়, প্রতিদ্ধন্দী নয় ; তারা হচ্ছে একে অপরের সহযোগী। আর এই সম্পর্ক থাকলেই আমাদের সমাজ সুন্দর ও সুখী হবে। আর তোমরা যদি চাও যে নারীরাও ঘর থেকে বের হয়ে পুরুষদের মত ১৫ ঘন্টা কাজ করবে আর সন্তানরা বড় হবে বেবীসিটারদের কাছে তাহলে তোমরা সেই সমাজকে গ্রহণ করো, কিন্তু আমাকে সেই সমাজের বাসিন্দা হবার জন্য কখনো ডেকোনা। আমি আমার আল্লাহর দেয়া ব্যাকডেটেড সেঁকেলে সমাজেই সন্তুষ্ট। আলহামদুলিল্লাহ।
ইয়াসির আরাফাত