[আশা করি কণা-পদার্থবিদ্যার সকল প্রশ্নের উওর এখানে পেয়ে যাবেন]
আসলে কোয়ান্টাম ফিজিক্স এর উপর লেখার শখ বেশ ক-বছর আগেই সৃষ্টি হয়েছিলো!এই বিষয়টার প্রতি আগ্রহ তখনি আসে যখন সবার কাছেই শুনতাম যে এটা কম্পেক্স কমপ্লিকেটেড বোঝা বড় দায় বাঘা-বাঘা বিজ্ঞানীর বুঝতে যুগ চলে যায় নিজের মতো সাধারনেরা কি-বা বুঝবে!ভাবলাম ট্রাই করেই দেখি কি আছে এর মধ্যে, ইন্টারনেট ঘেটে কোন সুস্পষ্ট ধারনা খুব কম পোস্টেই পেয়েছি বলা চলে, সব ওই কিসের -কি কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের উপর লেখা, আরে ভাই কিয়ের কি দিয়ে পুরা ইন্টারনেটা এরাই খাইসে, এতে বেশ সময় নষ্ট হয় (সাজেশন দেবো বাংলাতে ইন্টারনেট ব্লগ না খুজাটাই ভালো) ! তবে কাজের কিছু তথ্য পেছিলাম কোন কোন পোস্টে( বিষয় ভিক্তিক গুলোতে বিশেষ করে) তো সেগুলা এসেম্বেল করে আর জাফর স্যারের বই থেকে সাহায্য পেয়ে কোয়ান্টাম এর কিছু বেসিক কিছু বুঝতে পারি এর পর আরো একটু মাথা ঘামিয়ে একটা সহজ সরল ধারনা রপ্ত করারর চেষ্ঠা করেছি। যেহেতু লেখার শখ ছিলো, তবে তা অপূর্ণ রাখবো সেটা হতে দিতে পারলাম না লেগে পড়লাম! কোয়ান্টাম ফিজিক্স কি ও কেন খায় না মাথায় দেয় সেই প্যাঁচাল এখানে পড়বো না!আগে জানি কাদের নিয়ে এই বিষয়টা গঠিত! কারাই বা এ জগৎ থাকে ? উওরটা জাবো হ্যাঁ তো তার আগে নিজের ভাবনার সাথে [হয়তো বা সম্ভবনাময়] শব্দটা যুক্ত করে নিন ভবিষতের জন্য তা অতিব জুরুরি!
তো আসলে কোয়ান্টাম ফিজিক্স এর কাজ হচ্ছে অতিপারমাণবিক কনাদের নিয়ে এটা আমরা সবাই জানি! এরপর কি ভাই? [প্রথম দিকে সবচেয়ে বড় সমস্যা হতো কনাদের নিয়ে এগুলার প্যাঁচাল ক্লিয়ার করার জন্যই আগে মাথা ঘামাই ,কারন অনেকের কাছে এদের ক্লাসিফিকেশন ক্লিয়ার নয়। এটা আমার দেখা এবং আমার নিজেরো ক্লিয়ার ছিলো না। ]
হুম আচ্ছা সব বিষয়েই কিছু বিভাগ থাকে! এটাতেও আছে তো তার আগে আমরা কোয়ান্টাম জগৎ এ কিভাবে প্রবেশ করতে পারি তার উপর নজর দেই!
মনে করুন আপনি না -আপনার হাত, না বাদ দেন আমরা এতো বড় না কিছু ছোট জিনিস দিয়ে শুরু করি শরীরের কোষ, যেকোন একটা নেই হে, কোষের পরে যদি দেখি কি পাবো প্রোটিন চেইন ও ডিএনে ওই তেমনি কিছু! প্রটিনে থাকা জিনিস গুলো পৃথক করলে কি পাবো এ-ধরেন কার্বন,হাইড্রোজেন, অক্রিজেন! তো চলে এলাম পরমাণু জগতে তো একটি একক পরমাণু এই ধরেন হাইড্রোজেন কে দিয়েই শুরু করি! এর নিউক্লায়াসে আছে সাব-এটমিক পার্টিকেল আর বাইরে তো ইলেকট্রন ঘুরতে পছন্দ করেই আমরা জানি!এখানেই কোয়ান্টামের জগতের শুরু বলা যায়! তো আমার এ জগত পর্যন্ত এলাম এখন যাই ক্লাসিফিকেশনে! তো শুরু করিলাম আসল কর্মকান্ড আসলে অনেক পার্টিকেল রয়েছে তবে বেশির ভাগ পপুলার ও রেয়ার গুলোনিয়ে এখানে আলোচনা করলাম!
কোয়ান্টাম ফিজিক্স এ সাব-এটমিক পার্টিকেল দুই প্রকার
→Fundamental sub-atomicparti
→Composite sub-atomicparti
আসলে মৌলিক অতিপারমানবিক কনাসমূহ দুই ভাগে বিভক্ত
→ফার্মিয়ন
→বোসন
আর যৌগিক অতিপারমানবিক কনাদের হ্যাড্রন বলে এরা মৌলিকদের যুক্ত কলনি বদ্ধ কনা! এদের ভারি মৌলিক বলল্লে তেমন দোষের ধরা হবে না হয়তো!এই হ্যাড্রনরা দুই শ্রেনিতে বিভক্ত
→ব্যরিয়ন
→মেসন
এই পর্যন্ত তো আমরা আসলাম এখন আগে মৌলিক গুলোর পিছে ধাওয়া করি! মৌলিকরা দুভাগে বিভক্ত
একটা হলো ফার্মিয়ন অন্যটা বোসন! (ধিরে ধিরে এগোই যাতে কারো বুঝতে সমস্যা না হয়)
ফার্মিয়ন বা ফার্মি পার্টিকেল দিয়ে বিশ্লেষন শুরু করলাম
ফার্মিয়ন কি ও কেন?
-আমরা জানি স্পিনের ভিত্তিতে কণারা দুই প্রকার । স্পিন পূর্ণসাংখিক(...
-কোর্য়াক
-লেপ্টন
কোর্য়াক ও লেপটন কি কেন তার প্যাঁচালে না গেলে হয় না?নিচে এমনি তো কাহিনির তৈরী হয়ে আছে,নাইবা গেলাম আজ!
কোর্য়াক ফ্যামেলি ৬ সদস্য ভুক্ত এবং বলা যায় তিন প্রজন্ম নিয়ে গঠিত!
আপ, ডাউন(প্রথম প্রজন্ম)
চার্ম, স্ট্রেঞ্জ (দ্বিতীয় প্রজন্ম)
টপ, বটম(তৃতীয় প্রজন্ম)
আবার এদের ছয়ধরনের অ্যান্টিকোয়ার্ক
আপ-
কোর্য়াক গোষ্ঠির মধ্যে সবচেয়ে হালকা কোর্য়াক হলো আপ কোর্য়াক বা ইউ কোর্য়াক এবং এটির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, একটি পরমানু গঠন করতে এর প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি।এই কোয়ার্কের স্পিন হলো ১/২(যেহেতু এটা ফার্মিয়ন শ্রেনির)।1964 সালে এর তাত্ত্বিক ধারনা দেন মারে গিল-ম্যান এবং জর্জ সুএই।এর ইলেক্ট্রিক চার্য +2/
ডাউন-
ডাউন কোর্য়াক বা ডি কোয়াক হলো পুরো কোর্য়াক গোষ্ঠির মধ্য দ্বিতীয় হালকা ভরের কোর্য়াক । এর ইলেক্ট্রিক চায-1/3 e। এটিরো স্পিন 1/ 2।1964 সালে এরো তাত্ত্বিক ধারনা দেন মরে গিল-ম্যান এবং জর্জ সুএই। এটির এন্টিপাটিকেলের নাম ডাউনএন্টিকোয়াক(d`)
ডাউন কোর্য়াক বা ডি কোয়াক হলো পুরো কোর্য়াক গোষ্ঠির মধ্য দ্বিতীয় হালকা ভরের কোর্য়াক । এর ইলেক্ট্রিক চায-1/3 e। এটিরো স্পিন 1/
চার্ম-
এটি সবচেয়ে ভারী ও বড় আকৃতির কোর্য়াক।1970 সালে তাত্ত্বিক ধারনা দেন শেলডন গ্ল্যাশো, জন ইলিওপুলস, লুসিওনো মায়ানি। এর ইলেক্ট্রিক চায+2/3 e।এটির স্পিনো ১/ ২। এটির এন্টিপাটিকেলের নাম চার্মএন্টিকোয়াক(c` )
স্ট্রেঞ্জ-
এটি কোর্য়াক গোষ্ঠির মধ্য তৃতীয়তম হালকা ভর বিশিষ্ঠ কোর্য়াক। ইলেক্টিক চায -১/৩ e । এর স্পিনো ১/ ২,1964 সালে এর তাত্ত্বিক ধারনা দেন মরে গিল-ম্যান এবং জর্জ সুএই।এটির এন্টিপাটিকেলের নাম স্ট্রেঞ্জ এন্টিকোয়াক(s`)[ এই কোর্য়াক বড়োই স্ট্রেঞ্জ ]
টপ-
টপ কোর্য়াক বা ট্রুথ কোর্য়াক ইলেক্ট্রিক চার্য +2/3e।1973 সালে এর তাত্ত্বিক ধারনা দেন মকোতো কোবায়শী ও তোশিহাইড মাস্কওয়া । এরো স্পিন ১/২।এটির এন্টিপার্টিকেল হলো টপ এন্টিকোর্য়াক (t`)
বটম-
বটম কোর্য়াক বা বিউটি কোয়াক ইলেক্টিক চায −1/3 e এর স্পিন ১/২ 1973 সালে এরো তাত্ত্বিক ধারনা দেন মকোতো কোবায়শী ও তোশিহাইড মাস্কওয়া।এটির এন্টিপার্টিকেল হলো বটম এন্টিকোয়াক (b`)
তো এবার আসি লেপ্টনে তারাও ৬ প্রকার কিন্তু কিংচিৎ ভিন্ন ভিন্ন এদের নিউট্রিনো ফ্লেভার বিদ্যমান! (এরা আধানবিশিষ্ট লেপ্টন)
এটি সবচেয়ে ভারী ও বড় আকৃতির কোর্য়াক।1970 সালে তাত্ত্বিক ধারনা দেন শেলডন গ্ল্যাশো, জন ইলিওপুলস, লুসিওনো মায়ানি। এর ইলেক্ট্রিক চায+2/3 e।এটির স্পিনো ১/
স্ট্রেঞ্জ-
এটি কোর্য়াক গোষ্ঠির মধ্য তৃতীয়তম হালকা ভর বিশিষ্ঠ কোর্য়াক। ইলেক্টিক চায -১/৩ e । এর স্পিনো ১/
টপ-
টপ কোর্য়াক বা ট্রুথ কোর্য়াক ইলেক্ট্রিক চার্য +2/3e।1973 সালে এর তাত্ত্বিক ধারনা দেন মকোতো কোবায়শী ও তোশিহাইড মাস্কওয়া । এরো স্পিন ১/২।এটির এন্টিপার্টিকেল হলো টপ এন্টিকোর্য়াক (t`)
বটম-
বটম কোর্য়াক বা বিউটি কোয়াক ইলেক্টিক চায −1/3 e এর স্পিন ১/২ 1973 সালে এরো তাত্ত্বিক ধারনা দেন মকোতো কোবায়শী ও তোশিহাইড মাস্কওয়া।এটির এন্টিপার্টিকেল হলো বটম এন্টিকোয়াক (b`)
তো এবার আসি লেপ্টনে তারাও ৬ প্রকার কিন্তু কিংচিৎ ভিন্ন ভিন্ন এদের নিউট্রিনো ফ্লেভার বিদ্যমান! (এরা আধানবিশিষ্ট লেপ্টন)
তো এবার আসি লেপ্টনে তারাও ৬ প্রকার কিন্তু কিংচিৎ ভিন্ন ভিন্ন এদের নিউট্রিনো ফ্লেভার বিদ্যমান!(এরা আধানবিশিষ্ট) ।
ইলেক্ট্রন
মিউয়ন বা মিউ
টাউয়ন বা টাউ
এদের নিউট্রিনো ফ্লেভার গুলো
হলো
→ইলেকট্রন নিউট্রিনো
→মিউয়ন নিউট্রিনো
→টাউ নিউট্রিনো
এখানে কিছু বিষেশ কাহিনি আছে ( তো চলুন তা উৎঘাটন করে আসি)
ইলেক্ট্রন (e)- একটি অধঃ-পরমাণু (subatomic) মৌলিক কণা (elementary particle) যা একটি ঋণাত্মক( -1)তড়িৎ আধান বহন করে। ইলেকট্রনের স্পিন ১/ ২, অর্থাৎ ফার্মিয়ন এবং লেপ্টন শ্রেনীভুক্ত। এটি প্রধানত তড়িৎ-চুম্বকীয় মিথষ্ক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে। পারমাণবিক কেন্দ্রের (নিউক্লিয়াসের) সঙ্গে একত্র হয়ে ইলেকট্রন পরমাণু তৈরি করে এবং এরা রাসায়নিক বন্ধনে ও অংশগ্রহণ করে। মূলত ইলেকট্রন চলাচলের দরুন কঠিন পরিবাহীতে বিদ্যুতের প্রবাহ ঘটে। ইলেকট্রনের স্পিন ও ইলেকট্রন প্রবাহের বর্তুলতা (চক্রাকার প্রবাহ) বা ত্বরণের জন্য চৌম্বকত্ব তৈরি হয়। (মনে হয় এতোটাই ইলেক্টনকে বেশ ভালোই ব্যাখ্যা করে)
ইলেক্ট্রন
মিউয়ন বা মিউ
টাউয়ন বা টাউ
এদের নিউট্রিনো ফ্লেভার গুলো
হলো
→ইলেকট্রন নিউট্রিনো
→মিউয়ন নিউট্রিনো
→টাউ নিউট্রিনো
এখানে কিছু বিষেশ কাহিনি আছে ( তো চলুন তা উৎঘাটন করে আসি)
ইলেক্ট্রন (e)- একটি অধঃ-পরমাণু (subatomic) মৌলিক কণা (elementary particle) যা একটি ঋণাত্মক( -1)তড়িৎ আধান বহন করে। ইলেকট্রনের স্পিন ১/
এন্টিইলেক্ট্রন বা পজিট্রন
-আসলে এই পার্টিকেলটা বেশ মজার কারন এর কল্পনাটাও বেশ অব্ধুদ লাগে কারন ধনাক্তক ইলেক্ট্রন বা পজিট্রন কে নিয়ে এন্টিম্যাটার তৈরি করা সম্ভব। ভাবা যায় পজিট্রন সেই নিউক্লিয়াসের চারপাশে ঘুরছে আর ঋনাক্তক কোন পার্টিকেল দিয়ে নিউক্লিয়াস তৈরি, কোন পরমানু? কিংবা তার উল্টো পর্যায়।কোন সাইফাই মুভিতে তো দেখেই থাকবেন! আচ্ছা এটার কাহিনিও তেমনি স্পিন ১/২ এবং আধান ধনাক্তক।তবে ইলেক্ট্রনের সাথে এর একদম বনি-বনা নেই পেলেই এ্যানহাইলেশনে দুজনি গাইব।
-আসলে এই পার্টিকেলটা বেশ মজার কারন এর কল্পনাটাও বেশ অব্ধুদ লাগে কারন ধনাক্তক ইলেক্ট্রন বা পজিট্রন কে নিয়ে এন্টিম্যাটার তৈরি করা সম্ভব। ভাবা যায় পজিট্রন সেই নিউক্লিয়াসের চারপাশে ঘুরছে আর ঋনাক্তক কোন পার্টিকেল দিয়ে নিউক্লিয়াস তৈরি, কোন পরমানু? কিংবা তার উল্টো পর্যায়।কোন সাইফাই মুভিতে তো দেখেই থাকবেন! আচ্ছা এটার কাহিনিও তেমনি স্পিন ১/২ এবং আধান ধনাক্তক।তবে ইলেক্ট্রনের সাথে এর একদম বনি-বনা নেই পেলেই এ্যানহাইলেশনে দুজনি গাইব।
মিউয়ন বা মিউ μ-
muon গ্রিক শব্দ mu (μ) থেকে নেওয়া হয়েছে। এটি একটি অতিপারমানবিক কনা ঠিক ইলেক্ট্রনের মতোই , এরো রয়েছে (−1)ঋনাক্তক আধান এবং স্পিন 1/2, কিন্তুু এটি ইলেক্টনের চেয়ে বেশ ভারি। ঠিক যেমন অন্যান্য লেপ্টনের ক্ষেএে হয়ে থাকে সবাই স্থায়ী পরমানু গঠন করতে পারে না এটিও তেমনি। এর এন্টিপার্টিকেল হলো -Antimuon (μ+)। মিউয়ন খুব অস্থায়ী প্রকৃতির এদের আয়ুকাল 2.2 μs।
টাউয়ন বা টাউ τ-
tau (τ) একটি অতিপারমানবিক কনা যা ইলেক্ট্রনের স্বভাবের , এর রয়েছে ঋনাক্তক আধান , এবং 1/2 স্পিন। ইলেক্ট্রন, মিউয়ন ও নিউট্রিনোদের নিয়ে এটিও লেপ্টন শ্রেনির একটি কনা। এর স্থায়িত্বকাল 2.9×10−13 s।টাউ এরো এন্টিপার্টিকেল রয়েছে,ধনাক্তক আধান ও সমান ভর এবং স্পিন সমৃদ্ধ এটিকে antitau (বা positive tau) বলে।
muon গ্রিক শব্দ mu (μ) থেকে নেওয়া হয়েছে। এটি একটি অতিপারমানবিক কনা ঠিক ইলেক্ট্রনের মতোই , এরো রয়েছে (−1)ঋনাক্তক আধান এবং স্পিন 1/2, কিন্তুু এটি ইলেক্টনের চেয়ে বেশ ভারি। ঠিক যেমন অন্যান্য লেপ্টনের ক্ষেএে হয়ে থাকে সবাই স্থায়ী পরমানু গঠন করতে পারে না এটিও তেমনি। এর এন্টিপার্টিকেল হলো -Antimuon (μ+)। মিউয়ন খুব অস্থায়ী প্রকৃতির এদের আয়ুকাল 2.2 μs।
টাউয়ন বা টাউ τ-
tau (τ) একটি অতিপারমানবিক কনা যা ইলেক্ট্রনের স্বভাবের , এর রয়েছে ঋনাক্তক আধান , এবং 1/2 স্পিন। ইলেক্ট্রন, মিউয়ন ও নিউট্রিনোদের নিয়ে এটিও লেপ্টন শ্রেনির একটি কনা। এর স্থায়িত্বকাল 2.9×10−13 s।টাউ এরো এন্টিপার্টিকেল রয়েছে,ধনাক্তক আধান ও সমান ভর এবং স্পিন সমৃদ্ধ এটিকে antitau (বা positive tau) বলে।
→নিউট্রিনো কি ও কেন?
-নিউট্রিনো হলো এটি বৈদ্যুতিকভাবে নিরপেক্ষ অতিপারমানবিক পরমানু। নিউট্রাল শব্দ থেকে এই নিউট্রিনোর নামকরন করা হয়।নিউট্রিনোর ভর অন্যান্য পরিচিত অতিপারমানবিক কণার চেয়ে অনেক অনেক... কম ।। এর স্থীরভর এতোই কম যে এটি শূন্য বলে মনে করা হয়।এদের দুর্বল নিউক্লিয় বলের খুব সংক্ষিপ্ত পরিসীমা রয়েছে,এছাড়াও মহাকর্ষীয় মিথস্ক্রিয়ায় অত্যন্ত দুর্বল প্রভাবে পরিচয় পাওয়া যায়। লেপ্টনদের মতো নিউট্রিনোও শক্তিশালী মিথস্ক্রিয়াতে অংশগ্রহণ করে না। এইভাবে, নিউট্রিনো সাধারণত স্বাভাবিক বস্তুর মধ্য দিয়ে বাধাহীনভাবে এবং অনির্ধারিত হয়ে চলে যেতে পারে।এই মুহূর্তেই আপনার দেহের প্রতি স্কয়ার সেন্টিমিটারে, প্রতি সেকেন্ড ৬৫ বিলিয়ন নিউট্রিনো ধাক্কা খাচ্ছে।এদের ইলেক্ট্রিক চার্য ০।স্পিন আর কতো হবে ১/২ ই।
→এন্টিনিউট্রিনো
-প্রতিটি নিউট্রিনোর জন্য একটি করে সংশ্লিষ্ট এন্টিপার্টিকেল রয়েছে যাদের এন্টিনিউট্রিনো বলে। এদেরো আবার ইলেক্ট্রিক চার্য ০ এবং স্পিন ১/ ২|আসলে সহজ ভাবে বলতে গেলে নিউট্রিনোরাই নিজেদের এন্টিপার্টিকেল।(এট া যে কেন বলা হয় জানি না হয়তো প্যাঁচাল বারাবার জন্য )তবে হ্যাঁ আইসোস্পিনের পার্থক্য থাকতে পারে।
গতপর্বে জেনেছিলাম যে লেপ্টনদের তিনটি নিউট্রিনো ফ্লেভার রয়েছে এগুলো হলো:
→ইলেকট্রন নিউট্রিনো
-ইলেক্ট্রন নিউট্রিনো আসলে একটি অতিপারমানবিক কনা যার কোন নিদ্রিষ্ট বৈদ্যুতিক আধান নেই।ইলেক্ট্রনের সাথে যুক্ত হয়ে এরা প্রথম প্রজন্মের লেপ্টন গঠন করে সেই জন্য একে ইলেক্ট্রন নিউট্রিনো বলে হয়। 1930 সালে বিটা ভাঙ্গনের অপ্রাপ্ত শক্তিকে ব্যাখার ক্ষেএে এটির তাত্ত্বিক ধারনা প্রদান করেন উলফগ্যাং পাউলি। এটির চার্য কে সাধারন নয় (হাইপার উইকচার্য) বলে যা−1। এটির এন্টিপার্টিকেল হলো এন্টিইলেক্ট্রন নিউট্রিনো [ νe+]।
-নিউট্রিনো হলো এটি বৈদ্যুতিকভাবে নিরপেক্ষ অতিপারমানবিক পরমানু। নিউট্রাল শব্দ থেকে এই নিউট্রিনোর নামকরন করা হয়।নিউট্রিনোর ভর অন্যান্য পরিচিত অতিপারমানবিক কণার চেয়ে অনেক অনেক... কম ।। এর স্থীরভর এতোই কম যে এটি শূন্য বলে মনে করা হয়।এদের দুর্বল নিউক্লিয় বলের খুব সংক্ষিপ্ত পরিসীমা রয়েছে,এছাড়াও মহাকর্ষীয় মিথস্ক্রিয়ায় অত্যন্ত দুর্বল প্রভাবে পরিচয় পাওয়া যায়। লেপ্টনদের মতো নিউট্রিনোও শক্তিশালী মিথস্ক্রিয়াতে অংশগ্রহণ করে না। এইভাবে, নিউট্রিনো সাধারণত স্বাভাবিক বস্তুর মধ্য দিয়ে বাধাহীনভাবে এবং অনির্ধারিত হয়ে চলে যেতে পারে।এই মুহূর্তেই আপনার দেহের প্রতি স্কয়ার সেন্টিমিটারে, প্রতি সেকেন্ড ৬৫ বিলিয়ন নিউট্রিনো ধাক্কা খাচ্ছে।এদের ইলেক্ট্রিক চার্য ০।স্পিন আর কতো হবে ১/২ ই।
→এন্টিনিউট্রিনো
-প্রতিটি নিউট্রিনোর জন্য একটি করে সংশ্লিষ্ট এন্টিপার্টিকেল রয়েছে যাদের এন্টিনিউট্রিনো বলে। এদেরো আবার ইলেক্ট্রিক চার্য ০ এবং স্পিন ১/
গতপর্বে জেনেছিলাম যে লেপ্টনদের তিনটি নিউট্রিনো ফ্লেভার রয়েছে এগুলো হলো:
→ইলেকট্রন নিউট্রিনো
-ইলেক্ট্রন নিউট্রিনো আসলে একটি অতিপারমানবিক কনা যার কোন নিদ্রিষ্ট বৈদ্যুতিক আধান নেই।ইলেক্ট্রনের
→মিউয়ন নিউট্রিনো
-মিউয়ন নিউট্রিনো একটি অতিপারমানবিক লেপ্টন পার্টিকেল যা νμ প্রতিকৃত করা হয় এবং এরো কোন নিদ্রিষ্ট বৈদ্যুতিক আধান নেই।মিউয়নের সাথে যুক্ত হয়ে এরা দ্বিতীয় প্রজন্মের লেপ্টন গঠন করে সেই জন্য একে মিউয়ন নিউট্রিনো বলে হয়। 1940 এর দশকে এর তাত্ত্বিক ধারনা প্রদান করা হয় এবং 1962 সালে লিওন লেডারম্যান, মেলভিন শাওয়ারজ এবং জ্যাক স্টেইনবার্গার এটি আবিষ্কার করেন। যার জন্য 1988 সালে পদার্থে তাদের Nobel Prize দেওয়া হয়।এর এন্টিপার্টিকেল হলো মিউয়ন এন্টিনিউট্রনো(ν μ+)।
-টাউ নিউট্রিনো
-টাউ নিউট্রিনো একটি অতিপারমানবিক লেপ্টন পার্টিকেল যা ντ দ্বারা প্রতিকৃত করা হয় এবং এরো কোন নিদ্রিষ্ট বৈদ্যুতিক আধান নেই. টাউয়নের সাথে যুক্ত হয়ে এরা তৃতীয় প্রজন্মের লেপ্টন গঠন করে সেই জন্য একে টাউয়ন নিউট্রিনো বলে হয়।টাউ পার্টিকেল ভাঙ্গনের তৎনাৎ সময়ে এদের অস্থতিত্ব পাওয়া যায়। এর এন্টিপার্টিকেল হলো টাউ এন্টিনিউট্রিনো( ντ+)।
বিষেশ প্রকার নিউট্রিনো
-স্টেরাইল নিউট্রিনো
-ধারনা করা হয় এটি নিউট্রিনোদের ৪র্থ প্রজন্ম।এটি স্টেরাইল বলার কারন হলো এটি শুধু মহার্কষীয় টানের সাথে মিথস্কিয়া করে।এরা তাদের বাকি প্রজন্মের মতো দুর্বল নিউক্লিয়োবলের সাথেও মিথস্কিয়া করে না।এই বৈশিষ্ঠ টি তাদের নির্ধারন করাকে অসম্ভব করে তোলে। তবে যদি এদের পর্যাপ্ত পরিমানে কোথাও একএিত হয় তবে গ্যালাক্সির গ্যাভিটেশনাল টানে কোন নিউট্রিনো সাড়া দিয়ে একটি অব্ধুদ এক্সে রেডিয়েশন ছড়াবে যা তাদের শনাক্ত করার কোন পথ খুলে দেবে।[নয়তো এতোখন এটা পড়ে আপনি ৩০সেকেন্ড নষ্ট করলেন!]
-মিউয়ন নিউট্রিনো একটি অতিপারমানবিক লেপ্টন পার্টিকেল যা νμ প্রতিকৃত করা হয় এবং এরো কোন নিদ্রিষ্ট বৈদ্যুতিক আধান নেই।মিউয়নের সাথে যুক্ত হয়ে এরা দ্বিতীয় প্রজন্মের লেপ্টন গঠন করে সেই জন্য একে মিউয়ন নিউট্রিনো বলে হয়। 1940 এর দশকে এর তাত্ত্বিক ধারনা প্রদান করা হয় এবং 1962 সালে লিওন লেডারম্যান, মেলভিন শাওয়ারজ এবং জ্যাক স্টেইনবার্গার এটি আবিষ্কার করেন। যার জন্য 1988 সালে পদার্থে তাদের Nobel Prize দেওয়া হয়।এর এন্টিপার্টিকেল হলো মিউয়ন এন্টিনিউট্রনো(ν
-টাউ নিউট্রিনো
-টাউ নিউট্রিনো একটি অতিপারমানবিক লেপ্টন পার্টিকেল যা ντ দ্বারা প্রতিকৃত করা হয় এবং এরো কোন নিদ্রিষ্ট বৈদ্যুতিক আধান নেই. টাউয়নের সাথে যুক্ত হয়ে এরা তৃতীয় প্রজন্মের লেপ্টন গঠন করে সেই জন্য একে টাউয়ন নিউট্রিনো বলে হয়।টাউ পার্টিকেল ভাঙ্গনের তৎনাৎ সময়ে এদের অস্থতিত্ব পাওয়া যায়। এর এন্টিপার্টিকেল হলো টাউ এন্টিনিউট্রিনো(
বিষেশ প্রকার নিউট্রিনো
-স্টেরাইল নিউট্রিনো
-ধারনা করা হয় এটি নিউট্রিনোদের ৪র্থ প্রজন্ম।এটি স্টেরাইল বলার কারন হলো এটি শুধু মহার্কষীয় টানের সাথে মিথস্কিয়া করে।এরা তাদের বাকি প্রজন্মের মতো দুর্বল নিউক্লিয়োবলের সাথেও মিথস্কিয়া করে না।এই বৈশিষ্ঠ টি তাদের নির্ধারন করাকে অসম্ভব করে তোলে। তবে যদি এদের পর্যাপ্ত পরিমানে কোথাও একএিত হয় তবে গ্যালাক্সির গ্যাভিটেশনাল টানে কোন নিউট্রিনো সাড়া দিয়ে একটি অব্ধুদ এক্সে রেডিয়েশন ছড়াবে যা তাদের শনাক্ত করার কোন পথ খুলে দেবে।[নয়তো এতোখন এটা পড়ে আপনি ৩০সেকেন্ড নষ্ট করলেন!]
বোসন কনা কি ও কেন?
আমরা আগেই জেনেচ্ছিলাম যে যাদের স্পিন পূর্ণসাংখিক(...
মৌলিক বোসন কণা হচ্ছে ৫ ধরনের –
- ৩ ধরনের গেজ বোসন (Gauge Bosons)
- ১ টি স্কেলার বোসন যা-হিগস্ বোসন (Higgs Boson)
- ১ টি গ্রাভিটন (Graviton)
এছাড়া মেসন কেউ বোসন বলা হয় তবে সেটা যৌগিক বোসন বলা চলে।
-গেজ বোসন
কি ও কেন?
ছোট আকারে বলতে গেলে এরা একপ্রকার ভাই ভাই কনা বলা চলে।
এদের নাম হলো:
1- সবল নিউক্লিয় বলবাহী কণা( গ্লুয়ন)
-আচ্ছা আমরা জানি সমধর্মী আধান পরপস্পরকে বিকর্ষন করে কিন্তু নিউক্লিয়াসে তো প্রোটন নিউট্রন থাকে। হ্যাঁ নিউট্রনের কিছু নেই কিন্তু প্রোটনের তো চার্য আছে।
কিন্তু তারা নিউক্লিয়াসে এতো স্টেবল কিভাবে থাকে? (প্রোটন-নিউট্রন কে একএে নিউক্লিয়ন বলা হয়) যাইহোক আপ ও ডাউন কোয়ার্কই বা কীভাবে প্রোটন অথবা নিউট্রনের ভিতরে একত্রে আছে?
এরা মূলত গুলয়ন নামক (আঠা বা গ্লু থেকে নাম করা হয়েছে) এক প্রকার কণা দ্বারা একত্রে যুক্ত থাকে।গ্লুয়নের রহস্য আর রাজত্ব কোয়ার্কের চাইতেও বিশাল।এইবল প্রোটন-প্রোটন, নিউট্রন-নিউট্রন বা নিউট্রন-প্রোটনে র মাঝে কাজ করে ।অল্পকথায় বলতে গেলে এরা গ্লূওন কণা, যারা সবলনিউক্লিয় বলের বাহক।1962 সালে এর তাত্ত্বিক ধারনা দেন মরে গিল-ম্যান। এছাড়া বলার মধ্য এর স্পিন ১ ও এর কোন ইলেক্ট্রিক চার্য নেই, g দিয়ে একে প্রতিকৃত করা হয়। আসলে সবল নিউক্লিয় বল সল্পপাল্লা বিশিষ্ট। নিউক্লিয়াসের বাইরে এদের কাজ নেই। মেসনের সাথে এদেরকাহিনিটা মেসনের ব্যাখায় দেখাবো।
-আচ্ছা আমরা জানি সমধর্মী আধান পরপস্পরকে বিকর্ষন করে কিন্তু নিউক্লিয়াসে তো প্রোটন নিউট্রন থাকে। হ্যাঁ নিউট্রনের কিছু নেই কিন্তু প্রোটনের তো চার্য আছে।
কিন্তু তারা নিউক্লিয়াসে এতো স্টেবল কিভাবে থাকে? (প্রোটন-নিউট্রন
এরা মূলত গুলয়ন নামক (আঠা বা গ্লু থেকে নাম করা হয়েছে) এক প্রকার কণা দ্বারা একত্রে যুক্ত থাকে।গ্লুয়নের রহস্য আর রাজত্ব কোয়ার্কের চাইতেও বিশাল।এইবল প্রোটন-প্রোটন, নিউট্রন-নিউট্রন
2- দূর্বল নিউক্লিয় বলবাহী কনা (ডাবলু-ও-জেড বোসন)
-এদের W+,W−,Z দ্বারা প্রতিকৃত করা হয়। ডাবলু বোসনের ইলেক্টিক চার্য আছে এবং তারা একে অপরের এন্টিপার্টিকেল ও জেড এর আধান নেই এবং সে নিজেই নিজের এন্টিপার্টিকেল । স্পিন তো সবগুলো রই ১ ।উক্ত তিনটি কনার স্থায়ীত্বকাল খুব কম এদের অর্ধায়ু হলো প্রায় 3×10−25 s।১৯৬৮ সালে এর তাত্ত্বিক ধারনা দেন গ্লাশো, ওয়েইনবার্গ এবং প্রোফেসার সালাম |এই দুটি ডাবলু বোসন পরিলক্ষিত হয়, যখন কোন কিছু থেকে নিউট্রিনো শোষিত কিংবা নির্গত হয়।
জেড বোসন পরিলক্ষিত হয় পদার্থের মধ্যস্ত ভরবেগ স্থানান্তরিত করার সময় এবং শক্তি ও নিউট্রিনো স্বাবোলীল ভাবে যখন পর্দাথের মধ্যে থেকে নির্গত হয়(এটি একটি আধান সংরক্ষণ করার প্রকৃিয়াও বটে)। কারন নিউট্রিনো সবল নিউক্লিও বলের সাথে কিংবা তাড়িৎ চৌম্বকীয় বলের সাথে মিথস্কিয়া করে না এছাড়াও মহাকর্ষ বলের উপরেও যেহেতু অতিপারমানবিক কনাদের প্রভাব নগন্যতাই শুধু দুর্বল নিউক্লিয় বলের দ্বারাই নিউট্রিনোর সাথে মিথস্কিয়া করা সম্ভব হয় এককথা এটি আসলেই দুর্বলবল।
-এদের W+,W−,Z দ্বারা প্রতিকৃত করা হয়। ডাবলু বোসনের ইলেক্টিক চার্য আছে এবং তারা একে অপরের এন্টিপার্টিকেল ও জেড এর আধান নেই এবং সে নিজেই নিজের এন্টিপার্টিকেল । স্পিন তো সবগুলো রই ১ ।উক্ত তিনটি কনার স্থায়ীত্বকাল খুব কম এদের অর্ধায়ু হলো প্রায় 3×10−25 s।১৯৬৮ সালে এর তাত্ত্বিক ধারনা দেন গ্লাশো, ওয়েইনবার্গ এবং প্রোফেসার সালাম |এই দুটি ডাবলু বোসন পরিলক্ষিত হয়, যখন কোন কিছু থেকে নিউট্রিনো শোষিত কিংবা নির্গত হয়।
জেড বোসন পরিলক্ষিত হয় পদার্থের মধ্যস্ত ভরবেগ স্থানান্তরিত করার সময় এবং শক্তি ও নিউট্রিনো স্বাবোলীল ভাবে যখন পর্দাথের মধ্যে থেকে নির্গত হয়(এটি একটি আধান সংরক্ষণ করার প্রকৃিয়াও বটে)। কারন নিউট্রিনো সবল নিউক্লিও বলের সাথে কিংবা তাড়িৎ চৌম্বকীয় বলের সাথে মিথস্কিয়া করে না এছাড়াও মহাকর্ষ বলের উপরেও যেহেতু অতিপারমানবিক কনাদের প্রভাব নগন্যতাই শুধু দুর্বল নিউক্লিয় বলের দ্বারাই নিউট্রিনোর সাথে মিথস্কিয়া করা সম্ভব হয় এককথা এটি আসলেই দুর্বলবল।
3- তড়িৎচৌম্বকীয় বলবাহী কনা (ফোটন)
-এটাকে কে না চিনে, (γ)ফোটন একটি গ্রিক শব্দ যার অর্থ হল আলো। আলো মহাকর্ষের দ্বারা প্রভাবিত হয়।তড়িৎচৌম্বকীয় বল এক ধরনের পদার্থের মিথস্কিয়া যা আধান বিশিষ্ট কনাদের মধ্যে হয়ে থাকে । তড়িৎচৌম্বকীয় বল সাধারনত প্রর্দশিত হয় তড়িৎচৌম্বকীয় ক্ষেএ সমূহতে যেমন ইলেক্ট্রিক ক্ষেএে,চৌম্বকীয় ক্ষেএে কিংবা আলোতে। এটি আসলে প্রকৃতির চারটি মৌলিক বলগুলোর ১ টি। তড়িৎচৌম্বকীয় বল একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে কাজ করে আমাদের নিত্য-প্রয়োজনীয় জিবনেও।সাধারনত পদার্থ এই বলের সাহায্যে তাদের আন্তআনবিক সর্ম্পকে রক্ষা করে।ফোটোইলেক্টি ক ইফেক্ট সর্ম্পকে তো জনেনি আরকি।
-এটাকে কে না চিনে, (γ)ফোটন একটি গ্রিক শব্দ যার অর্থ হল আলো। আলো মহাকর্ষের দ্বারা প্রভাবিত হয়।তড়িৎচৌম্বকীয়
4.হিগস বোসন
-হিগস বোসন একটি অতিপারমানবিক কনা যার অস্থিত্ত ২০১২ সালে লার্জ হ্যাড্রন কলাইডারে নির্নিত হয়।এটি H° দ্বারা প্রতিকৃত করা হয়। এটি বৈদ্যুতিক আধান ০ এবং স্পিন ও ০। পদার্থবিজ্ঞানী পিটার হিগস্ ও আমাদের সত্যেন বোস স্যারের নামানুসারে নামকরন করা হয়েছে।
এটা নিয়ে একটা গোটা অংশের প্লেন আছে তাই, আজ ছেড়ে দিলাম!
-হিগস বোসন একটি অতিপারমানবিক কনা যার অস্থিত্ত ২০১২ সালে লার্জ হ্যাড্রন কলাইডারে নির্নিত হয়।এটি H° দ্বারা প্রতিকৃত করা হয়। এটি বৈদ্যুতিক আধান ০ এবং স্পিন ও ০। পদার্থবিজ্ঞানী পিটার হিগস্ ও আমাদের সত্যেন বোস স্যারের নামানুসারে নামকরন করা হয়েছে।
এটা নিয়ে একটা গোটা অংশের প্লেন আছে তাই, আজ ছেড়ে দিলাম!
5.মহার্কষবল বাহী কনা( গ্র্যাভিটন)
- সহজ ভাষায়, মহাবিশ্বের দুটি বস্তুর মধ্যে এক ধরনের আকর্ষন বল ক্রিয়াশীল রয়েছে।এই আকর্ষনকে মহাকর্ষ বল বলে। (যার সূএ কার অজানা?)এই বস্তুদ্বয়ের মধ্যে গ্র্যাভিটন নামক এক প্রকার কনার পারস্পারিক বিনিময়ের দ্বারা এই মহাকর্ষ বল ক্রিয়াশীল হয়।এটি মূলত একটি হাইপোথ্রেটিক্যা ল কনা।তবে যেই হোক তা বোসন কনা। এর স্পিন ইলেক্ট্রিক চার্য ও তাদেরি মতো।
[মোট মৌলিক ১৭ জনের ইনট্রোডাক্টশন হয়েছে এবার এদের সংমিশ্রণজাত গুলোর পালা যা পরবর্তী অংশে দৃষ্টিত থাকবে মূলত অর্টিকেলটি লেখার মূল উদ্দেশ্য হলো এর পরের অংশটি..সেখানে আমরা কিছু নতুন শিখবো অবশ্যই...]
- সহজ ভাষায়, মহাবিশ্বের দুটি বস্তুর মধ্যে এক ধরনের আকর্ষন বল ক্রিয়াশীল রয়েছে।এই আকর্ষনকে মহাকর্ষ বল বলে। (যার সূএ কার অজানা?)এই বস্তুদ্বয়ের মধ্যে গ্র্যাভিটন নামক এক প্রকার কনার পারস্পারিক বিনিময়ের দ্বারা এই মহাকর্ষ বল ক্রিয়াশীল হয়।এটি মূলত একটি হাইপোথ্রেটিক্যা
[মোট মৌলিক ১৭ জনের ইনট্রোডাক্টশন হয়েছে এবার এদের সংমিশ্রণজাত গুলোর পালা যা পরবর্তী অংশে দৃষ্টিত থাকবে মূলত অর্টিকেলটি লেখার মূল উদ্দেশ্য হলো এর পরের অংশটি..সেখানে আমরা কিছু নতুন শিখবো অবশ্যই...]
প্রথম দিকে যৌগিকদের ক্লাসিফিকেশনের সময় আমরা দেখছিলাম হ্যাড্রন কে,
তো হ্যাড্রন- কি ও কেন?
পার্টিকেল ফিজিক্স বা কণা পদার্থবিদ্যায়, হ্যাড্রন হলো এক ধরণের যৌগিক কণা বা কম্পোজিট পার্টিকেল, যা কোয়ার্ক দিয়ে গঠিত। হ্যাড্রনকে দুটি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে। সবচেয়ে পরিচিত হ্যাড্রনের মধ্যে অন্যতম হলো প্রোটন এবং নিউট্রন (দুটিই ব্যারিয়নশ্রেণী র) যেগুলো পারমাণবিক নিউক্লিয়াসের উপাদান। প্রোটন ছাড়া অন্য সব ধরণের হ্যাড্রন অস্থিতিশীল এবং অন্য ধরণের কণায় পরিবর্তনশীল।
[উপরে উল্লেখিত রয়েছে যদি কারো সমস্যা হয় দেখে নেবেন]
ব্যরিয়ন
-কি ও কেন?
ব্যারিয়ন (তিনটি কোয়ার্ক দিয়ে গঠিত কণা)
আসলে ৬ প্রকার পরিচিত-ব্যরিয়ন রয়েছে এগুলো হলো
→প্রোটন ( proton)
- প্রোটন তিনটি করে কোয়ার্ক নিয়ে গঠিত প্রোটন একটি মৌলিক কণা (আচ্ছা এটা কিন্তু আগে ধারনা অনুযায়ী) । এটি স্থিতিশীল। এর রয়েছে ইলেকট্রনের সমমানের(১.৬০২১৭ ৬৪৮৭X ১০−১৯কুলম্ব) আধান; পার্থক্য শুধু এটুকুই যে, ইলেকট্রনের আধান ঋণাত্মক আর প্রোটনের আধান ধনাত্মক।এছাড়া মৌলে অবস্থিত পারমানবিক সংখ্যাকেই প্রোটন সংখ্যা বলে ।দুটি আপ ও একটি ডাউন কোর্য়াক নিয়ে প্রোটন গঠিত।এতো টুকুই প্রোটন সর্ম্পকে ভালো ভাবে ধারনা দিয়ে দেয় আমার মতে।
→নিউট্রন(nutron )
-নিউট্রন তিনটি করে কোয়ার্ক নিয়ে গঠিত। নিউট্রন হলো একটি বিদ্যুৎ নিরপেক্ষ হ্যাড্রন যা পারমাণবিক নিউক্লিয়াসের মধ্যে স্থিতিশীল হলেও পারমাণবিক নিউক্লিয়াসের বাইরে এর গড় আয়ু ১২ মিনিট। এর নিশ্চল ভর হলো ১.৬৭৪৯২ X ১০^-২৭ কিলোগ্রাম, যা প্রোটনের(১.৬৭২৬ ১৪ X ১০^-২৭ কিলোগ্রাম) থেকে সামান্য বেশি এবং একটি ইলেকট্রনের ভরের ১৮৩৯ গুণ ।কোন পরমাণুতে ধনাত্মক আধান যুক্ত প্রোটন ও ঋণাত্মক আধান যুক্ত ইলেকট্রনের মোট ভরের থেকেও তার পারমাণবিক ভর বেশি হয়।পরমাণুর এ সামগ্রিক ভরের হিসাব মেলানোর জন্যই বিজ্ঞানী রাদারফোর্ড সর্বপ্রথম পরমাণুর নিউক্লিয়াসে আধান নিরপেক্ষ কণার উপস্থিতি সম্পর্কে ভবিষ্যৎবাণী করেন। পরবর্তীতে বিজ্ঞানী জেমস্ চ্যাডউইক(১৮৯১-১ ৯৭৪) ১৯৩২ সালে সর্বপ্রথম পরমাণুর নিউক্লিয়াসে চার্জ নিরপেক্ষ নিউট্রনের অস্তিত্ব আবিষ্কার করেন এবং প্রমাণ করেন যে সাধারণ হাইড্রোজেন (হাইড্রোজেন-১) ছাড়া আর সব পারমাণবিক নিউক্লিয়াসে নিউট্রন বিদ্যমান। পারমাণবিক ভর এককে এর ভর প্রায় ১⋅০০৮৬৬৫পারমাণব িক ভর একক। নিউট্রন পরমাণুর নিউক্লিয়াসে অবস্থান করে।নিউক্লিয়াস ে ধনাত্মক আধান যুক্ত প্রোটনের পারস্পারিক বিকর্ষণের কারণে পরমাণু যাতে অস্থিতিশীল না হয়ে পড়ে সে জন্য নিউট্রন তাদের পারস্পারিক বিকর্ষণ কমিয়ে দেয়। কিছু শর্তাধীনে চার্জ নিরপেক্ষ নিউট্রন ভেঙে গিয়ে একটি প্রোটন, একটি ইলেকট্রন ও একটি এন্টিনিউট্রিনো উৎপন্ন করে।
নিউট্রন দুইটা ডাউন ও একটা আপ কোয়ার্ক দিয়ে তৈরি।আমরা চাইলে কণা দু’টির চার্জ বের করতে পারি , আপ-কোয়ার্কের চার্জ হচ্ছে +২/৩ আর অন্য দিকে ডাউন-কোয়ার্কের চার্জ হচ্ছে -১/৩ । তাই প্রোটনের জন্য চার্জ হচ্ছে (২/৩+২/৩-১/৩ = ১) ১ আর নিউট্রনের জন্য চার্জ হচ্ছে (২/৩-১/৩-১/৩ = ০) ০ বা নিউট্রাল ।
তো হ্যাড্রন- কি ও কেন?
পার্টিকেল ফিজিক্স বা কণা পদার্থবিদ্যায়,
[উপরে উল্লেখিত রয়েছে যদি কারো সমস্যা হয় দেখে নেবেন]
ব্যরিয়ন
-কি ও কেন?
ব্যারিয়ন (তিনটি কোয়ার্ক দিয়ে গঠিত কণা)
আসলে ৬ প্রকার পরিচিত-ব্যরিয়ন রয়েছে এগুলো হলো
→প্রোটন ( proton)
- প্রোটন তিনটি করে কোয়ার্ক নিয়ে গঠিত প্রোটন একটি মৌলিক কণা (আচ্ছা এটা কিন্তু আগে ধারনা অনুযায়ী) । এটি স্থিতিশীল। এর রয়েছে ইলেকট্রনের সমমানের(১.৬০২১৭
→নিউট্রন(nutron
-নিউট্রন তিনটি করে কোয়ার্ক নিয়ে গঠিত। নিউট্রন হলো একটি বিদ্যুৎ নিরপেক্ষ হ্যাড্রন যা পারমাণবিক নিউক্লিয়াসের মধ্যে স্থিতিশীল হলেও পারমাণবিক নিউক্লিয়াসের বাইরে এর গড় আয়ু ১২ মিনিট। এর নিশ্চল ভর হলো ১.৬৭৪৯২ X ১০^-২৭ কিলোগ্রাম, যা প্রোটনের(১.৬৭২৬
নিউট্রন দুইটা ডাউন ও একটা আপ কোয়ার্ক দিয়ে তৈরি।আমরা চাইলে কণা দু’টির চার্জ বের করতে পারি , আপ-কোয়ার্কের চার্জ হচ্ছে +২/৩ আর অন্য দিকে ডাউন-কোয়ার্কের চার্জ হচ্ছে -১/৩ । তাই প্রোটনের জন্য চার্জ হচ্ছে (২/৩+২/৩-১/৩ = ১) ১ আর নিউট্রনের জন্য চার্জ হচ্ছে (২/৩-১/৩-১/৩ = ০) ০ বা নিউট্রাল ।
→সিগমা(sigma)
- এটি প্রথম প্রজন্মের দুটি কোর্য়াক যেমন (আপ কিংবা ডাউন কোর্য়াক),এবং একটি উচ্চ বা তৃতীয় প্রজন্মের কোর্য়াক দ্বারা গঠিত। এরা মূলত লেমডা ব্যরিয়ন এর মতোই শুধু পার্থক্য হলো এদের ওয়েভফাংশনের যা ফ্লেভার আদান-প্রদানের সময় পরির্বতিত হয়ে থাকে। এখানে থাকা টপ কোয়ার্কের মোটামুটি স্থায়িত্ব কাল 5×10−25 s।
- এটি প্রথম প্রজন্মের দুটি কোর্য়াক যেমন (আপ কিংবা ডাউন কোর্য়াক),এবং একটি উচ্চ বা তৃতীয় প্রজন্মের কোর্য়াক দ্বারা গঠিত। এরা মূলত লেমডা ব্যরিয়ন এর মতোই শুধু পার্থক্য হলো এদের ওয়েভফাংশনের যা ফ্লেভার আদান-প্রদানের সময় পরির্বতিত হয়ে থাকে। এখানে থাকা টপ কোয়ার্কের মোটামুটি স্থায়িত্ব কাল 5×10−25 s।
→লেমডা(lamda)
- একটি আপ কোয়ার্ক, ও একটি ডাউন কোয়ার্ক এবং একটি তৃতীয় প্রজন্মের কোর্য়াক দিয়ে এরা গঠিত। quantum wave function এর সংমিশ্রণে পরির্বতীত নিদের্শক সেই দুটি তৃতীয় প্রজন্মের কোর্য়াকের বিনিময় করে যা দেখায় টপ কোয়ার্কের ভাঙ্গনের আগেই লেমডা বেরিয়ন গঠিত থাকে।এককথায় এরা খুবি অস্থিতিশীল।
- একটি আপ কোয়ার্ক, ও একটি ডাউন কোয়ার্ক এবং একটি তৃতীয় প্রজন্মের কোর্য়াক দিয়ে এরা গঠিত। quantum wave function এর সংমিশ্রণে পরির্বতীত নিদের্শক সেই দুটি তৃতীয় প্রজন্মের কোর্য়াকের বিনিময় করে যা দেখায় টপ কোয়ার্কের ভাঙ্গনের আগেই লেমডা বেরিয়ন গঠিত থাকে।এককথায় এরা খুবি অস্থিতিশীল।
→সাই(xi)
-উক্ত চিহ্নদিয়ে সাই কে প্রতিকৃত করা হয় Ξ। এরাও তিনটি কোয়ার্ক দিয়ে গঠিত।সাই ব্যারিয়ন,একটি আপ কিংবা ডাউন কোয়ার্ক এর সাথে দুটি ভাড়ি ভরের কোর্য়াক যেমন স্ট্রেঞ্জ, চার্ম কিংবা বটম কোয়ার্ক নিয়ে গঠিত।এদের অস্থায়ী স্বভাবের জন্য এদের cascade পার্টিকেল ঝোড়ো কনাও বলা হয়।এরা খুব তারাতাড়ি ভেঙ্গে তুলনামুলক হালকা পার্টিকেলে পরিনত হতে থাকে। 1952 সালে মেনচেস্টার দল মহাজাগতিকরশ্মি পর্যবেক্ষনের সময় এদের আবিষ্কার করে।
→ওমেগা (omaga)
-কোন আপ কিংবা ডাউন কোয়ার্ক নিয়ে এরা গঠিত হয় না। এরা টপ কোয়ার্ক মানে তৃতীয় কিংবা ২য় প্রজন্মের কোর্য়াক দিয়ে গঠিত।আসলে কনা-পদার্থবিদ্য ার স্টান্ডাড মডেল অনুসারে টপ কোয়ার্ক এর আয়ুকাল প্রায় 5×10−25 s যা আসলে সবলনিউক্লীয় বলের মিথস্কিয়ার বিশ ভাগ সময়সীমার সমান, ফলে এরা কোন অস্থায়ী হ্যাড্রন গঠনের আগেই বিলুপ্ত হয়ে যায়।
এছাড়াও ডেলটা (Dalta) ∆পার্টিকেল নামে ও একটি ব্যারিয়নীক পার্টিকেল রয়েছে যা তিনি আপ কিংবা তিনটি ডাউন কোর্য়াকের ফরমরশনে থাকে।
পেন্টাকোয়ার্ক
-পেন্টাকোয়ার্ক (exotic baryon), কিন্তু এদের অস্তিত্বের ব্যাপারে সরাসরি কোনো সমাধানে পৌঁছার মতো প্রমাণ নেই।
-উক্ত চিহ্নদিয়ে সাই কে প্রতিকৃত করা হয় Ξ। এরাও তিনটি কোয়ার্ক দিয়ে গঠিত।সাই ব্যারিয়ন,একটি আপ কিংবা ডাউন কোয়ার্ক এর সাথে দুটি ভাড়ি ভরের কোর্য়াক যেমন স্ট্রেঞ্জ, চার্ম কিংবা বটম কোয়ার্ক নিয়ে গঠিত।এদের অস্থায়ী স্বভাবের জন্য এদের cascade পার্টিকেল ঝোড়ো কনাও বলা হয়।এরা খুব তারাতাড়ি ভেঙ্গে তুলনামুলক হালকা পার্টিকেলে পরিনত হতে থাকে। 1952 সালে মেনচেস্টার দল মহাজাগতিকরশ্মি পর্যবেক্ষনের সময় এদের আবিষ্কার করে।
→ওমেগা (omaga)
-কোন আপ কিংবা ডাউন কোয়ার্ক নিয়ে এরা গঠিত হয় না। এরা টপ কোয়ার্ক মানে তৃতীয় কিংবা ২য় প্রজন্মের কোর্য়াক দিয়ে গঠিত।আসলে কনা-পদার্থবিদ্য
এছাড়াও ডেলটা (Dalta) ∆পার্টিকেল নামে ও একটি ব্যারিয়নীক পার্টিকেল রয়েছে যা তিনি আপ কিংবা তিনটি ডাউন কোর্য়াকের ফরমরশনে থাকে।
পেন্টাকোয়ার্ক
-পেন্টাকোয়ার্ক
এবার জানবো মেসনদের সর্ম্পকে
এখন মেসন তা কি ভাই?
মেসন
-কি ও কেন
মেসন হল অতিপারমানিক কণা যারা কোয়ার্ক ও অ্যান্টিকোয়ার্কের সমন্বয়ে গঠিত । কোয়ার্ক আর অ্যান্টিকোয়ার্ক মিলে কীভাবে গঠিত?
-ভিন্ন ফ্লেভারের কোয়ার্ক ও অ্যান্টি কোয়ার্ক মিলে মেসন গঠন করে । এদিকে কিন্তু এ্যানহাইলেসনে বা একে অপরকে ধ্বংস করার জন্য বিপরীত চার্জ ও স্পিন হতে হবে । [কিন্তু একেক ফ্লেভারের কোয়ার্কের একেক চার্জের হয়ে থাকে বিধায় এরা একে অপরকে ধ্বংস না করে সহ-অবস্থান করে ।আবার এদের চার্জের দরুন নিউক্লিয়াসের প্রোটন ও নিউট্রনের সাথে এরা সংঘর্ষ করে প্রোটনকে নিউট্রন আবার নিউট্রনকে প্রোটনে রুপান্তর করে ।আবার মেসনে উপস্থিত অ্যান্টিকোয়ার্কের স্পিন হল -১/২ ।তাই এর মোট স্পিন হল ০ তাই মেসনরা বোসন কনাও বটে ]
Proton + negative meson = Neutron
Neutron + positive meson = Proton
মেসন এককথায় একসাথে বোসন ও হ্যাড্রন ।প্রোটন এবং নিউট্রনের মধ্যে ক্রিয়াশীল একটি কণা হিসেবে আখ্যায়িত হয়।
মিউয়ন ও পরবর্তীতে পাইওন মহাজাগতিক রশ্মির বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে আবিষ্কৃত হয়েছিল ! CERN ও ফার্মিল্যাবের বিভিন্ন পার্টিকেল কোলাইডারে উচ্চ শক্তিতে ও আলোর নিকট গতিতে কণাদের সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত প্রায় ২০০ রকমের মেসন আবিষ্কৃত হয়েছে একেক ফ্লেভারের কোয়ার্কের ভর একেকরকম বিধায় মেসনরা অনেক ধরনের ভরের হয় । তবে গড়ে মেসনরা ইলেকট্রনের ভরের ২৭৫ গুন ভরসম্পন্ন হয় । অর্থাৎ এরা বেশ ভারী ।
এদের মধ্যে কিছু নিচে উল্লেখ করলাম:
মেসন
-কি ও কেন
মেসন হল অতিপারমানিক কণা যারা কোয়ার্ক ও অ্যান্টিকোয়ার্কের সমন্বয়ে গঠিত । কোয়ার্ক আর অ্যান্টিকোয়ার্ক
-ভিন্ন ফ্লেভারের কোয়ার্ক ও অ্যান্টি কোয়ার্ক মিলে মেসন গঠন করে । এদিকে কিন্তু এ্যানহাইলেসনে বা একে অপরকে ধ্বংস করার জন্য বিপরীত চার্জ ও স্পিন হতে হবে । [কিন্তু একেক ফ্লেভারের কোয়ার্কের একেক চার্জের হয়ে থাকে বিধায় এরা একে অপরকে ধ্বংস না করে সহ-অবস্থান করে ।আবার এদের চার্জের দরুন নিউক্লিয়াসের প্রোটন ও নিউট্রনের সাথে এরা সংঘর্ষ করে প্রোটনকে নিউট্রন আবার নিউট্রনকে প্রোটনে রুপান্তর করে ।আবার মেসনে উপস্থিত অ্যান্টিকোয়ার্কের স্পিন হল -১/২ ।তাই এর মোট স্পিন হল ০ তাই মেসনরা বোসন কনাও বটে ]
Proton + negative meson = Neutron
Neutron + positive meson = Proton
মেসন এককথায় একসাথে বোসন ও হ্যাড্রন ।প্রোটন এবং নিউট্রনের মধ্যে ক্রিয়াশীল একটি কণা হিসেবে আখ্যায়িত হয়।
মিউয়ন ও পরবর্তীতে পাইওন মহাজাগতিক রশ্মির বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে আবিষ্কৃত হয়েছিল ! CERN ও ফার্মিল্যাবের বিভিন্ন পার্টিকেল কোলাইডারে উচ্চ শক্তিতে ও আলোর নিকট গতিতে কণাদের সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত প্রায় ২০০ রকমের মেসন আবিষ্কৃত হয়েছে একেক ফ্লেভারের কোয়ার্কের ভর একেকরকম বিধায় মেসনরা অনেক ধরনের ভরের হয় । তবে গড়ে মেসনরা ইলেকট্রনের ভরের ২৭৫ গুন ভরসম্পন্ন হয় । অর্থাৎ এরা বেশ ভারী ।
এদের মধ্যে কিছু নিচে উল্লেখ করলাম:
→পাইয়ন(pions)
-পাইয়ন(pion)π , যা একটি আপ কোয়ার্ক আরেকটি অ্যান্টি ডাউনকোয়ার্ক দ্বারা গঠিত। পাইয়ন রা সবচেয়ে হালকা মেসন এছাড়াও সাধারনভাবে এরা সবচেয়ে হালকা হ্যাড্রনো বটে। আধানযুক্ত পাইয়নরা খুব অস্থায়ী হয় তাদের আয়ুকাল সমৃদ্ধি প্রায় 26.033 nanoseconds বা (2.6033×10−8 seconds),এরা মিউয়ন ও, মিউ নিউট্রিনোদের সাথে মিথস্ক্রিয়া করে গামারশ্মি উৎপন্ন করে।
-পাইয়ন(pion)π , যা একটি আপ কোয়ার্ক আরেকটি অ্যান্টি ডাউনকোয়ার্ক দ্বারা গঠিত। পাইয়ন রা সবচেয়ে হালকা মেসন এছাড়াও সাধারনভাবে এরা সবচেয়ে হালকা হ্যাড্রনো বটে। আধানযুক্ত পাইয়নরা খুব অস্থায়ী হয় তাদের আয়ুকাল সমৃদ্ধি প্রায় 26.033 nanoseconds বা (2.6033×10−8 seconds),এরা মিউয়ন ও, মিউ নিউট্রিনোদের সাথে মিথস্ক্রিয়া করে গামারশ্মি উৎপন্ন করে।
→কাওয়ন(kaons)
-সব মেসনি ক্ষণস্থায়ী হলেও k মেসন একটু বেশি সময় জুড়ে স্থায়ী হয় কেন বেশি হয় তা সবার অজানা । আর এই অদ্ভুত কারন হলো এদের গঠন উপাদানের কোয়ার্কটি, যা হলো স্ট্রেঞ্জ কোয়ার্ক।এটি আসলেই স্ট্রেঞ্জ, এই ধরে নেন [ডঃ স্ট্রেঞ্জ।]
→ইটা(eta)
-ইটা (η) এবং ইটা প্রাইম মেসন (η′) গঠিত হয় সংমিশ্রিত আপ ডাউন ও স্ট্রেঞ্জ কোয়ার্ক এবং তাদের এন্টিকোয়ার্ক দিয়ে। টপ কোর্য়াক অনেক ভারি বলে এরা ইটা মেসন গঠন করতে পারে না কারন এটি গঠনের আগেই এরা বিলুপ্ত হয়ে যায় ঠিক ওমেগার মতো।
-সব মেসনি ক্ষণস্থায়ী হলেও k মেসন একটু বেশি সময় জুড়ে স্থায়ী হয় কেন বেশি হয় তা সবার অজানা । আর এই অদ্ভুত কারন হলো এদের গঠন উপাদানের কোয়ার্কটি, যা হলো স্ট্রেঞ্জ কোয়ার্ক।এটি আসলেই স্ট্রেঞ্জ, এই ধরে নেন [ডঃ স্ট্রেঞ্জ।]
→ইটা(eta)
-ইটা (η) এবং ইটা প্রাইম মেসন (η′) গঠিত হয় সংমিশ্রিত আপ ডাউন ও স্ট্রেঞ্জ কোয়ার্ক এবং তাদের এন্টিকোয়ার্ক দিয়ে। টপ কোর্য়াক অনেক ভারি বলে এরা ইটা মেসন গঠন করতে পারে না কারন এটি গঠনের আগেই এরা বিলুপ্ত হয়ে যায় ঠিক ওমেগার মতো।
→রো(rho)
-কনা পদার্থবিদ্যা অনুসারে , rho(ρ) মেসনদের মধ্য সবচেয়ে কম স্থায়ী। পাইয়ন এর সাথে রো মেসনোও সবল নিউক্লিয় বল বহন করে ও পারমানবিক নিউক্লিয়াসের মধ্যে আন্তআনবিক সম্পর্ক রক্ষা করে।
→থিতা (Thita)
-এটি একটি হাইপোথ্রাটিক্যা ল পার্টিকেল যা টপ ও এন্টিটপ কোয়ার্ক দিয়ে গঠিত হয়।
-কনা পদার্থবিদ্যা অনুসারে , rho(ρ) মেসনদের মধ্য সবচেয়ে কম স্থায়ী। পাইয়ন এর সাথে রো মেসনোও সবল নিউক্লিয় বল বহন করে ও পারমানবিক নিউক্লিয়াসের মধ্যে আন্তআনবিক সম্পর্ক রক্ষা করে।
→থিতা (Thita)
-এটি একটি হাইপোথ্রাটিক্যা
টেট্রাকোয়ার্ক
-টেট্রাকোয়ার্ক নামক চার কোয়ার্কের দ্বারা গঠিত আরেকটি মেসন বেশ উল্লেখযোগ্য । টেট্রাকোয়ার্ক (অথবা, সাধারণভাবে, exotic meson) এর অস্তিত্বের ব্যাপারে সরাসরি কোনো সমাধানে পৌঁছার মতো প্রমাণ নেই। কারন সব মেসনই ক্ষণস্থায়ী । ১০^-২২ থেকে ১০^-৮ সেকেন্ড পর্যন্ত এরা স্থায়ীত্ব থাকে । যে কারনে পার্টিকেল কোলাইডারে এদের খুঁজে পাওয়াও বেশ দুস্কর ।
এছাড়াও কিছু হাইপোথ্রিটিক্যা ল কনার সর্ম্পকে জেনে নেই ( যেহেতু শুরু করসি সব কিছুই শেষ করা কর্তব্য)
ট্যাকিয়ন
-আসলে আলর্বাট আইনস্টাইন তার বিশেষ আপেক্ষিকতা তত্ব প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে মেনেই নিলেন যে আলোর বেগ ধ্রুব।আলোর দ্রুতিই মহাবিশ্বের সর্বোচ্চ দ্রুতি। অন্যদিকে সওোরের দশকে দুইজর বিজ্ঞানী দেখান যে এমন কিছু জিনিস থাকতে পারে, যাদের দ্রুতি সবর্দাই আলোর দ্রুতির চেয়ে বেশি।এদের ট্যাকিয়ন বলে।তবে ট্যাকিয়নকে এখন পর্যন্ত খুজে পাওয়া যায় নি।পাওয়াই বা যাবে কিভাবে আলোর চেয়ে তো বেশি দ্রুত চলে,তাকে তো আর দেখতে পাবার কথা নয়! তাহলে একে পাবোইবা কিভাবে, আসলে কোন কনা ট্যাকিয়নীয় ধর্ম দেখালে তার গতিপথের উল্টো দিকে একটা তরঙ্গ তৈরি হয়।যাকে চেরেনকভ তরঙ্গ বলে।সেই তরঙ্গের বিকিরনকে চেরেনকভ বিকিরন বলে।পারমাণবিক চুল্লিতে ও গবেষনাগারে এই চেরেনকভ বিকিরন দেখা যায়।ট্যাকিয়ন কি শুধুই তবে কাল্পনিক কনা, না এরা পুরোপুরি কাল্পনিক নয়।যেমন হিগস-বোসন কনা ২০১২ সালে কাল্পনিক ছিলো তেমনি।আসলে মাধ্যম পরির্বতন করলে তথা পানি বা কাঁচ মাধ্যমে আলোর দ্রুতিও কমে যায়।এ কারনে ওই মাধ্যমে চার্জিত কনা মাধ্যমের আলোর দ্রুতির থেকেও বেশি দ্রুতিতে চলাচল করতে পারে।তখন কনাটি রেখে যাওয়া পদচিহ্ন হিসেবে নীল তরঙ্গ দেখা যায়।এই ঘটনাকে বলে চেরেনকভ বিকিরন। একসময় নিউট্রিনো ও টাউ কে ট্যাকিয়ন ভাবা হতো কিন্ত তা পরে পরিক্ষিত হয়,যে সেটা ভুল ।ভবিষতে....এটা আর কতো বাড়াবো
এছাড়াও কিছু হাইপোথ্রিটিক্যা
ট্যাকিয়ন
-আসলে আলর্বাট আইনস্টাইন তার বিশেষ আপেক্ষিকতা তত্ব প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে মেনেই নিলেন যে আলোর বেগ ধ্রুব।আলোর দ্রুতিই মহাবিশ্বের সর্বোচ্চ দ্রুতি। অন্যদিকে সওোরের দশকে দুইজর বিজ্ঞানী দেখান যে এমন কিছু জিনিস থাকতে পারে, যাদের দ্রুতি সবর্দাই আলোর দ্রুতির চেয়ে বেশি।এদের ট্যাকিয়ন বলে।তবে ট্যাকিয়নকে এখন পর্যন্ত খুজে পাওয়া যায় নি।পাওয়াই বা যাবে কিভাবে আলোর চেয়ে তো বেশি দ্রুত চলে,তাকে তো আর দেখতে পাবার কথা নয়! তাহলে একে পাবোইবা কিভাবে, আসলে কোন কনা ট্যাকিয়নীয় ধর্ম দেখালে তার গতিপথের উল্টো দিকে একটা তরঙ্গ তৈরি হয়।যাকে চেরেনকভ তরঙ্গ বলে।সেই তরঙ্গের বিকিরনকে চেরেনকভ বিকিরন বলে।পারমাণবিক চুল্লিতে ও গবেষনাগারে এই চেরেনকভ বিকিরন দেখা যায়।ট্যাকিয়ন কি শুধুই তবে কাল্পনিক কনা, না এরা পুরোপুরি কাল্পনিক নয়।যেমন হিগস-বোসন কনা ২০১২ সালে কাল্পনিক ছিলো তেমনি।আসলে মাধ্যম পরির্বতন করলে তথা পানি বা কাঁচ মাধ্যমে আলোর দ্রুতিও কমে যায়।এ কারনে ওই মাধ্যমে চার্জিত কনা মাধ্যমের আলোর দ্রুতির থেকেও বেশি দ্রুতিতে চলাচল করতে পারে।তখন কনাটি রেখে যাওয়া পদচিহ্ন হিসেবে নীল তরঙ্গ দেখা যায়।এই ঘটনাকে বলে চেরেনকভ বিকিরন। একসময় নিউট্রিনো ও টাউ কে ট্যাকিয়ন ভাবা হতো কিন্ত তা পরে পরিক্ষিত হয়,যে সেটা ভুল ।ভবিষতে....এটা আর কতো বাড়াবো
ডার্কফোটন
-আমার তো ফোটোনকে চিনি কিন্তু, হাঙ্গেরিয়ান একাডেমি অব সায়েন্সেস এর কয়েকজন নিউক্লিয়ার ফিজিসিস্ট ২০১৫ সালে ডার্ক ফোটন এর সন্ধানে গবেষণাটি করেছিলেন। ডার্ক ফোটন হল একধরণের ইলেক্ট্রোম্যাগন েটিক পার্টিকেল যা ডার্ক ম্যাটারের সাথে ইন্টারেক্ট করে। তারা বেরিলিয়ামের রেডিওএক্টিভ ভাঙ্গনে একটি এনাট্রপি বা বিশৃঙ্খলা দেখতে পান। এই বিশৃঙ্খলাটি ইলেক্ট্রনের চেয়ে ৩০ গুণ ভারি একটি নতুন পার্টিকেলকে নির্দেশ করে। এরপর ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফর্নিয়া ও ইউনিভার্সিটি অব কেন্টাকি এর গবেষকগণ একটি ভিন্ন ব্যাখ্যা প্রস্তাব করেছেন। তারা বলেছেন, এই পার্টিকেলটি আসলে একটি ফোর্স কেরিয়ার, ঠিক যেমন ফোটন ইলেক্ট্রোম্যাগন েটিক ফোর্স বহন করে। এই নতুন “এক্স বোজন”হয়তো একটি নতুন রহস্যময় পঞ্চম বল বহন করতে পারে যা কেবলমাত্র ডার্ক ম্যাটারের সাথে ইন্টারেক্ট করবে।
হাইপার্সন (Hyperson)
- কনা পদার্থবিদ্যা অনুযায়ী হাইপার্সন এক ধরনের ব্যারিয়ন যেটা এক বা অধিক strange quark, কিন্তু কোন charm, bottom কিংবা top quark নিয়ে গঠিত নয় । এই ধরনের গঠিত পদার্থ ধারনা করা হয় নিউট্রন তারার কোরে অবস্থিত হতে পারে।
নিচের তিনটি তো আমরা সবাই চিনি! সহজ কথায় বলতে গেলে:
আলফা
-আলফা কনা হলো একটি হিলিয়াম নিউক্লিয়াস।এর নিউক্লিয়াসে রয়েছে দুটি প্রোটন ও দুটি নিউট্রন।
বিটা
-আসলে ঋনাত্মক আধানযুক্ত এবং চৌম্বক ও তড়িৎ ক্ষেএ দ্বারা অনেক বেশি প্রভাবিত ও বিক্ষিপ্ত কনাটিই হলো বিটা কনা
গামা
-সল্প তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বিশিষ্ঠ, তাড়িৎচৌম্বকিয় তরঙ্গ,আধান নিরপেক্ষ কনাটিই হলো গামা কনা। আসলে একে কনা যে কেন বল্লাম তাই ভাবচ্ছি।কাহিনি হলো যাহাই লাউ তাহাই কদু কারন কনা মানেই স্পেশালি ডুয়ালেটি ধর্ম।
পরিশেষে বলতে চাই কনাদের নিয়ে গবেষনা চলছে চলবে... নতুন সৃষ্টিত কনাগুলো আমাদের চিন্তিত বিজ্ঞানকে পালটে দেবে নিশ্চশই।
আপনাকে অভিনন্দন যে আপনি এই অদ্ভুত কোয়ান্টাম ফিজিক্স এর প্রথম ফেজসর্ম্পূন করলেন!
অংশটির সমাপ্তি করলাম।
ধন্যবাদ সবাইকে।
-আমার তো ফোটোনকে চিনি কিন্তু, হাঙ্গেরিয়ান একাডেমি অব সায়েন্সেস এর কয়েকজন নিউক্লিয়ার ফিজিসিস্ট ২০১৫ সালে ডার্ক ফোটন এর সন্ধানে গবেষণাটি করেছিলেন। ডার্ক ফোটন হল একধরণের ইলেক্ট্রোম্যাগন
হাইপার্সন (Hyperson)
- কনা পদার্থবিদ্যা অনুযায়ী হাইপার্সন এক ধরনের ব্যারিয়ন যেটা এক বা অধিক strange quark, কিন্তু কোন charm, bottom কিংবা top quark নিয়ে গঠিত নয় । এই ধরনের গঠিত পদার্থ ধারনা করা হয় নিউট্রন তারার কোরে অবস্থিত হতে পারে।
নিচের তিনটি তো আমরা সবাই চিনি! সহজ কথায় বলতে গেলে:
আলফা
-আলফা কনা হলো একটি হিলিয়াম নিউক্লিয়াস।এর নিউক্লিয়াসে রয়েছে দুটি প্রোটন ও দুটি নিউট্রন।
বিটা
-আসলে ঋনাত্মক আধানযুক্ত এবং চৌম্বক ও তড়িৎ ক্ষেএ দ্বারা অনেক বেশি প্রভাবিত ও বিক্ষিপ্ত কনাটিই হলো বিটা কনা
গামা
-সল্প তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বিশিষ্ঠ, তাড়িৎচৌম্বকিয় তরঙ্গ,আধান নিরপেক্ষ কনাটিই হলো গামা কনা। আসলে একে কনা যে কেন বল্লাম তাই ভাবচ্ছি।কাহিনি হলো যাহাই লাউ তাহাই কদু কারন কনা মানেই স্পেশালি ডুয়ালেটি ধর্ম।
পরিশেষে বলতে চাই কনাদের নিয়ে গবেষনা চলছে চলবে... নতুন সৃষ্টিত কনাগুলো আমাদের চিন্তিত বিজ্ঞানকে পালটে দেবে নিশ্চশই।
আপনাকে অভিনন্দন যে আপনি এই অদ্ভুত কোয়ান্টাম ফিজিক্স এর প্রথম ফেজসর্ম্পূন করলেন!
অংশটির সমাপ্তি করলাম।
ধন্যবাদ সবাইকে।
তথ্যসূত্রঃ
1.https:// en.m.wikipedia.o rg/wiki/ Subatomic_partic le
2. https:// en.wikipedia.org /wiki/Fermion
3.https:// m.youtube.com/ watch?reload=9&v =eD7hXLRqWWM
4.https:// m.youtube.com/ watch?v=X9otDixA tFw
5.https:// en.wikipedia.org /wiki/হাদ্রন
1.https://
2. https://
3.https://
4.https://
5.https://
Writer: Shazan Mahamud